Coronavirus in India

দলে দলে সংক্রমিত চিকিৎসক-নার্সরা, উপসর্গহীন রোগীদের থেকেই কি সংক্রমণ

ছোটখাটো অস্ত্রোপচারের আগে সাধারণত অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করানো হয়। মৃদু উপসর্গ থাকলে তাতে অনেক ক্ষেত্রেই সংক্রমণ ধরা পড়ে না।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১১ মে ২০২১ ০৯:৫৯
Share:

—ফাইল চিত্র।

নোভেল করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একেবারে সামনের সারিতে রয়েছেন তাঁরা। তাই প্রয়োজনীয় সবরকমের সতর্কতা নেওয়া সত্ত্বেও সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না চিকিৎসক এবং নার্সরা। দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ-সহ একাধিক রাজ্যে দলে দলে চিকিৎসক এবং নার্সরা সংক্রমিত হয়েছেন। তবে তাঁরা সকলেই যে কোভিড বিভাগে কর্মরত ছিলেন, তা নয়। তাতেই উদ্বেগ বেড়েছে চিকিৎসা মহলের। তাঁদের দাবি, হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা সব রোগীর কোভিড উপসর্গ থাকে না। তাই করোনা পরীক্ষাই করানোর তাগিদ থাকে না। এঁদের মধ্যে অনেকেই উপসর্গহীন কিংবা মৃদু উপসর্গের রোগী থাকছেন। তাঁদের সংস্পর্শে এসেই চিকিৎসক এবং নার্সরা সংক্রমিত হয়ে পড়ছেন।

Advertisement

অতিমারি পরিস্থিতিত হাসপাতালগুলিতে কোভিড রোগী উপচে পড়লেও, জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার-সহ চিকিৎসার প্রয়োজনে অন্য রোগীরাও হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। ছোটখাটো অস্ত্রপচারের ক্ষেত্রে টেবিলে তোলার আগে শুধুমাত্র অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করিয়ে নিতে বলা হচ্ছে রোগীদের। বড় ধরনের অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে আরটিপিসিআর পরীক্ষা করাতে বলা হচ্ছে।

এই ছোটখাটো অস্ত্রোপচারই মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে চিকিৎসা মহলের। কারণ মৃদু উপসর্গ থাকায় অনেক সময়ই অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় সংক্রমণ ধরা পড়ছে না। তাতেই তাঁদের সংস্পর্শে এসে সংক্রমিত হয়ে পড়ছেন চিকিৎসক এবং নার্সরা।

Advertisement

রাজীব গাঁধী সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কর্মরত ক্যানসার বিশেষজ্ঞ শালিনী মিশ্র এই সমস্যার শিকার হয়েছেন সম্প্রতি। সংবাদমাধ্যমে তিনি বলেন, ‘‘উপসর্গ দেখা দেওয়ায় পরীক্ষা করিয়েছিলাম। রিপোর্ট পজিটিভ এল। পরে দেখা গেল, যাঁদের অস্ত্রোপচার করেছিলাম, তাঁদের মধ্যে কয়েক জনের শরীরে সংক্রমণ বাসা বেঁধেছিল।’’ শালিনীর থেকে তাঁর শ্বশুর, শাশুড়ি এবং ছেলেমেয়েও সংক্রমিত হয়েছেন। তাই ছোটখাটো

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement