রাত্রিকালীন কার্ফু দিল্লিতে। —ফাইল চিত্র।
দিল্লিতে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত রাত্রিকালীন কার্ফু ঘোষণা। প্রতিদিন রাত ১০টা থেকে সকাল ৫টা পর্যন্ত তা চালু থাকবে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় দৈনিক সংক্রমণ এবং মৃত্যু যে ভাবে উত্তরোত্তর বেড়ে চলেছে, তাতে এমনই সিদ্ধান্ত নিল দিল্লি সরকার।
গত সপ্তাহে মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল যদিও জানিয়েছিলেন, এখনই লকডাউন করার কোনও চিন্তাভাবনা নেই। কিন্তু সোমবার রাজধানীতে ৩ হাজার ৫৪৮ জন নাগরিক নতুন করে সংক্রমিত হন। মৃত্যু হয় ১৫ জনের। তার পরেই পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাত্রিকালীন কার্ফু চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দিল্লি সরকার জানিয়েছে, রাত্রিকালীন কার্ফু চলাকালীন কেউ যদি প্রতিষেধক নিতে যান, সে ক্ষেত্রে সঙ্গে ই-পাস রাখতে হবে তাঁদের। জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত নাগরিকদেরও ই-পাসের মতো বিশেষ অনুমতিপত্র দেওয়া হবে। মুদ্রণ এবং বৈদ্যুতিন মাধ্যমের সাংবাদিকরাও সেই সুবিধা পাবেন।
প্রাইভেট প্র্যাকটিস রয়েছে যে সব চিকিৎসকের তাঁরা, নার্স এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত সকলের পরিচয়পত্র দেখালেই হবে। গর্ভবতী মহিলা এবং অসুস্থ রোগীদের ক্ষেত্রে শিথিল করা হবে বিধি নিষেধ।