প্রতীকী ছবি।
ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যায় দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে দিল্লি। দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন জানিয়েছেন, ২০২১-এর ৩০ এবং ৩১ ডিসেম্বররে মধ্যে সেখানে কোভিড-১৯ আক্রান্তদের মধ্যে ৮৪ শতাংশই ওমিক্রন সংক্রমণের ঘটনা।
অন্য দিকে, সরকারি সূত্রে পাওয়া খবর জানাচ্ছে, গত ২৪ ঘন্টায় দেশের রাজধানীতে ৪,০০০টি নতুন করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঘটনা চিহ্নিত হয়েছে জিন বিন্যাস পরীক্ষার মাধ্যমে। সোমবার প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী দিল্লিতে সংক্রমণের হার (পজিটিভিটি রেট) বেড়েছে ৬.৫ শতাংশ। দিল্লির করোনা পরিস্থিতি সংক্রান্ত রিপোর্ট জানাচ্ছে, রবিবার সেখানে করোনাভাইরাস সংক্রমণের সংখ্যা ছিল ৩,১৯৪। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা বেড়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, এ পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে ওমিক্রন সংক্রমণের শীর্ষে। সে রাজ্যে মোট ৫১০ জন ওমিক্রন সংক্রমিতের খোঁজ মিলেছে এ পর্যন্ত। দিল্লিতে করোনাভাইরাসের নতুন রূপে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫১। দিল্লি বিধানসভায় সত্যেন্দ্র জানিয়েছেন, দিল্লিতে করোনা চিকিৎসার পরিকাঠামো প্রস্তত। রয়েছে অক্সিজেন-সহ চিকিৎসা সরঞ্জামের পর্যাপ্ত মজুতও। দিল্লির তিনটি ল্যাব— ‘ইনস্টিটিউট অফ লিভার অ্যান্ড বিলিয়ারি সায়েন্সেস’, লোক নায়ক হাসপাতাল এবং ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল’-এ চলছে কোভিড-১৯ আক্রান্তদের জি বিন্যাস পরীক্ষা।