Ahmed Patel

আহমেদের আসন হারাতে চলেছে কংগ্রেস

গত ২৫ নভেম্বর ৭১ বছর বয়সে করোনায় মৃত্যু হয় পটেলের। ডিসেম্বরের ১ তারিখে করোনা সংক্রমণেই মৃত্যু হয়েছে গুজরাত থেকে রাজ্যসভার বিজেপির সদস্য অভয় ভরদ্বাজের।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ ০৫:০৭
Share:

—ফাইল চিত্র

অনেক লড়াই করে গুজরাত থেকে রাজ্যসভার যে আসনটি জিতেছিলেন প্রয়াত কংগ্রেস নেতা আহমেদ পটেল, দল এ বার সেটি হারাতে চলেছে।

Advertisement

গত ২৫ নভেম্বর ৭১ বছর বয়সে করোনায় মৃত্যু হয় পটেলের। ডিসেম্বরের ১ তারিখে করোনা সংক্রমণেই মৃত্যু হয়েছে গুজরাত থেকে রাজ্যসভার বিজেপির সদস্য অভয় ভরদ্বাজের। এই দু’টি আসনেই আলাদা ভাবে ভোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সে ক্ষেত্রে গুজরাতের দু’টি আসনই বিজেপি পেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। গুজরাত বিধানসভায় বিজেপির ১১১ জন বিধায়ক রয়েছেন। কংগ্রেসের বিধায়ক সংখ্যা ৬৫। জিততে হলে কোনও প্রার্থীকে ৮৮টি ভোট পেতে হবে। তবে পাঁচ বারের সাংসদ আহমেদ পটেল চারবার বিনা লড়াইয়েই জিতেছিলেন। ২০১৭ সালে শেষবার রাজ্যসভার আসনে জিততে বিজেপির সঙ্গে প্রবল লড়াই হয়েছিল তাঁর। শেষ পর্যন্ত অবশ্য বিজেপিকে হারাতে সফল হয়েছিলেন তিনি। সে বার তাঁর সঙ্গেই জয়ী হয়েছিলেন অমিত শাহ, স্মৃতি ইরানিরা।

গত বছরে অমিত শাহ ও স্মৃতি ইরানির রাজ্যসভা থেকে ইস্তফা দেওয়ায় তাঁদের ছেড়ে দেওয়া আসনগুলিতে আলাদা আলাদা ভোট হয়। তাতে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। গুজরাত থেকে জিতেছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। কংগ্রেস তাঁর নির্বাচনকে নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছে। কংগ্রেসের যুক্তি, দু’টি আসনে ভোট যদি একসঙ্গে হত, তা হলে সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নিয়মে একটি আসন তারা জিততে পারত। বিধায়কেরা পছন্দের ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে কংগ্রেসের জয়ের সম্ভাবনা থেকে যেত।

Advertisement

বিজেপির বক্তব্য, ২০০৯ সাল থেকেই নির্বাচন কমিশন রাজ্যসভার অন্তর্বর্তী ভোটের ক্ষেত্রে এমন পদক্ষেপ করছে। সুপ্রিম কোর্টও এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়নি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement