বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স (আইআইএসসি)।- ফাইল চিত্র।
দেশের ‘বিশিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান’ (ইনস্টিটিউটস অফ এমিনেন্স)-এর মর্যাদা পেল দিল্লি ও মুম্বইয়ের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আইআইটি) ও বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স (আইআইএসসি)।
ওই তিনটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও দেশের বিশিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পেল তিনটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও। তাদের মধ্যে রয়েছে: মনিপাল অ্যাকাডেমি অফ হায়ার এডুকেশন, বিআইটিএস পিল্লানি এবং জিও ইনস্টিটিউট অফ রিলায়্যান্স ফাউন্ডেশন।
এই সরকারি খেতাব ওই ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে দিল স্বশাসনের অধিকারও।
Congratulations to @iiscbangalore, which has been our real pride. This inst has been ranked in world ranking. It has the scope to improve further.Though it is a public sector inst, it is being granted full autonomy to become really world class inst & find out new opportunities.
সোমবার তাঁর টুইটে এই ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী প্রকাশ জাভরেকর। জানিয়েছেন, এর ফলে বিশিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পাওয়া তিনটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামী ৫ বছরের জন্য ১ হাজার কোটি টাকা অনুদান পাবে।
আরও পড়ুন- বিশ্বসেরা অক্সফোর্ড, প্রথম ২৫০-এ নেই কোনও ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
আরও পড়ুন- বিশ্বের সেরা দশ বিশ্ববিদ্যালয়
বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স যে সম্প্রতি গোটা বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির তালিকাতেও রয়েছে, টুইটে সে কথাও মনে করিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী। বলেছেন, সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলেও আন্তর্জাতিক মা্নে পৌঁছনোর জন্য আগেই আইআইএসসি-কে ‘স্বশাসিত’ বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
% % _ _ আলাদা টুইটে জাভরেকর অভিনন্দন জানিয়েছেন আইআইটির দিল্লি ও মুম্বই শাখাকেও। দেশের আইআইটিগুলির ছাত্রীসংখ্যা মোট আসনের ১৪ শতাংশ হয়ে যাওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী। দু’বছর আগে যা ছিল সাকুল্যে ৮ শতাংশ।
আলাদা টুইটে জাভরেকর অভিনন্দন জানিয়েছেন আইআইটির দিল্লি ও মুম্বই শাখাকেও। দেশের আইআইটিগুলির ছাত্রীসংখ্যা মোট আসনের ১৪ শতাংশ হয়ে যাওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী। দু’বছর আগে যা ছিল সাকুল্যে ৮ শতাংশ।
% % _ _
তবে দেশের মোট ৮০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কেন এখনও একটিও বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির তালিকার প্রথম ১০০ বা ২০০-য় আসতে পারল না, তা নিয়ে কিছুটা ক্ষোভও রয়েছে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর টুইটে।