শ্যাম্পেনের বোতল হাতে জাভড়েকর এবং কাঠমান্ডুতে রাহুল। ছবি: টুইটার থেকে নেওয়া।
কাঠমান্ডুর হোটেলের নাইট ক্লাবে রাহুল গাঁধীর ভিডিয়ো নিয়ে বিজেপির খোঁচার জবাবে এ বার শ্যাম্পেনের বোতল হাতে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকরের ছবি ‘ফাঁস’ করলেন কংগ্রেস নেতা বিভি শ্রীনিবাস। মঙ্গলবার নেটমাধ্যমে বিজেপির রাজ্যসভা সাংসদ জাভড়েকরের শ্যাম্পেনের বোতল খোলার ছবি পোস্ট করে শ্রীনিবাস লিখেছেন, ‘চিনে নিন কে’। আনন্দবাজার অনলাইন ছবির সত্যতা যাচাই করেনি।
জাভড়েকরের ওই ছবি কোথায় তোলা, সে বিষয়ে কিছু জানাননি যুব কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি শ্রীনিবাস। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালবীয় সেই রাহুলের সেই ভিডিয়ো টুইট করে লেখেন, ‘গোটা মুম্বই যখন অবরুদ্ধ তখন রাহুল গাঁধী ছিলেন নাইটক্লাবে। যখন তাঁর দলে একের পর এক বিস্ফোরণ ঘটছে, আবারও তাঁকে দেখা গেল নাইটক্লাবে। এ ব্যাপারে তিনি ধারাবাহিক।’
কংগ্রেস সূত্রের খবর, সোমবার রাহুল তাঁর বন্ধু সুমনিমা উদাসের বিয়েতে গিয়েছিলেন। বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল কাঠমান্ডুর ওই হোটেলে। বিজেপির অভিযোগের জবাবে মঙ্গলবার দুপুরে এআইসিসির মুখপাত্র রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালা বলেন, ‘‘বন্ধুত্বপূর্ণ দেশে বন্ধুর বিয়েতে যাওয়া কোনও অপরাধ নয়। রাহুল গাঁধী তো আর পাকিস্তানে নওয়াজ শরিফের বাড়ির অনুষ্ঠানে যাননি।’’
কংগ্রেস সূত্রের খবর, সোমবার রাহুল তাঁর বন্ধু সুমনিমা উদাসের বিয়েতে গিয়েছিলেন। বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল কাঠমান্ডুর ওই হোটেলে। বিজেপির অভিযোগের জবাবে মঙ্গলবার দুপুরে এআইসিসির মুখপাত্র রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালা বলেন, ‘‘বন্ধুত্বপূর্ণ দেশে বন্ধুর বিয়েতে যাওয়া কোনও অপরাধ নয়। রাহুল গাঁধী তো আর পাকিস্তানে নওয়াজ শরিফের বাড়ির অনুষ্ঠানে যাননি।’’
২০১৫ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের জন্মদিনে হঠাৎই তাঁর লাহৌরের বাড়িতে হাজির হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নওয়াজের বাসভবন রাইওয়ান্দ প্যালেসে মোদীর ওই ‘ব্যক্তিগত সফর’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল ঘরোরা রাজনীতিতে। সেই প্রসঙ্গ তুলেই মোদীকে খোঁচা দেন রণদীপ।