Maharashtra Assembly Election 2024

‘প্রভাবশালী’ নেতাদেরও রেয়াত করল না বিজেপি, মহারাষ্ট্রে ভোটের আগে বহিষ্কার ৪০ বিদ্রোহীকে

বহিষ্কৃতদের মধ্যে রয়েছেন জালনার অশোক পাঙ্গারকর, সাওয়ান্তওয়াড়ির বিশাল প্রভাকর পরব, অমরাবতীর জগদীশ গুপ্ত এবং ধুলে গ্রামীণ বিধানসভা আসনের বিদ্রোহী প্রার্থী শ্রীকান্ত কারলে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ নভেম্বর ২০২৪ ১৫:৩৭
Share:

বাঁ দিকে অমিত শাহ, ডান দিকে দেবেন্দ্র ফডণবীস। গ্রাফিক: আনন্দবাজার অনলাইন।

বিধানসভা ভোটে বিজেপির টিকিট না পেয়ে বিদ্রোহী হয়েছিলেন ওঁরা। কয়েক জন বিজেপি বা সহযোগী শিন্ডেসেনা, এনসিপি (অজিত)-র প্রার্থীদের বিরুদ্ধে নির্দল হয়ে দাঁড়িয়ে পড়েছিলেন। কয়েক জন আবার প্রকাশ্যে সমর্থন করেছিলেন বিরোধী জোটকে।

Advertisement

মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনের আগে দলবিরোধী কাজের অভিযোগে এমনই ৪০ জন বিদ্রোহীকে বহিষ্কার করল নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহের দল। সে রাজ্যে বিজেপির সম্পাদক (দফতর) মুকুল কুলকার্নি বুধবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ৩৭টি বিধানসভা কেন্দ্রের মোট ৪০ জন নেতানেত্রীর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হয়েছে। বহিষ্কৃতদের মধ্যে রয়েছেন জালনার অশোক পাঙ্গারকর, সাওয়ান্তওয়াড়ির বিশাল প্রভাকর পরব, জলগাঁও শহরের ময়ূর কাপসে, অমরাবতীর জগদীশ গুপ্ত এবং ধুলে গ্রামীণ বিধানসভা আসনের বিদ্রোহী প্রার্থী শ্রীকান্ত কারলের ‘প্রভাবশালী’রা।

গত এক দশকে মোদী জমানায় প্রতিটি নির্বাচনেই বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধ কড়া পদক্ষেপ করেছে ‘পদ্ম’ শিবির। প্রায় সব ক্ষেত্রেই দলের লাভ হয়েছে এমন পদক্ষেপে। এক মাত্র ব্যতিক্রম ছিল ২০২২-এর নভেম্বরের হিমাচল প্রদেশের বিধানসভা ভোট। সেখানে বিদ্রোহী নির্দলেরা ভোট কাটায় হাফ ডজনেরও বেশি আসনে হেরে গিয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থীরা। মোদীর দলকে হারিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিল কংগ্রেস। প্রসঙ্গত, আগামী ২০ নভেম্বরে এক দফায় মহারাষ্ট্রে ২৮৮টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট হবে। গণনা ২৩ নভেম্বর। মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাজুটি’ এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ আঘাড়ী’র মধ্যে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement