—প্রতীকী চিত্র।
কলেজ থেকে সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। তার পরেই চূড়ান্ত পদক্ষেপ করলেন যুবক। ঘর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে তাঁর দেহ। পুলিশ জানতে পেরেছে, কলেজের সমস্যার কারণে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি।
ঘটনাটি বেঙ্গালুরুর। ২২ বছরের যুবক সেখানে একটি কলেজে হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়ছিলেন। প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন। ব্যক্তিগত কিছু কারণে দীর্ঘ দিন তিনি কলেজে যেতে পারেননি। কলেজে উপস্থিতির হার কম থাকায় কর্তৃপক্ষ তাঁকে সাসপেন্ড করে দেন।
কলেজের সিদ্ধান্তে ভেঙে পড়েছিলেন যুবক। পুলিশ তার দেহ উদ্ধার করে। সেখান থেকে একটি চিঠিও পাওয়া যায়। সুইসাইড নোটে তিনি কী লিখে গিয়েছেন, তা পুলিশ প্রকাশ্যে জানায়নি। তবে কলেজ কর্তৃপক্ষের সাসপেন্ডের সিদ্ধান্ত যে এই আত্মহত্যার নেপথ্যে রয়েছে, তা নিয়ে সন্দেহ নেই।
এই ঘটনায় পুলিশ আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার মামলা রুজু করেছে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৬ ধারায় রুজু হয়েছে মামলা। পুলিশ জানিয়েছে, পড়ুয়ার এই সিদ্ধান্তের নেপথ্য কারণ খুঁজতে তাঁরা কলেজে যাবে। কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষক এবং অন্য ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলা হবে এ বিষয়ে।