দুর্বলতা নিয়ে তোপের মুখে আলিমুদ্দিন

লোকসভা ভোটের ফল বিশ্লেষণ করতে শুক্রবার থেকেই তিন দিনের পলিটবুরো ও কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক শুরু হয়েছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৮ জুন ২০১৯ ০২:৩৩
Share:

ছবি: সংগৃহীত।

বাংলায় কংগ্রেসের সঙ্গে সমঝোতা হলে ফল অন্য রকম হতে পারত বলে যুক্তি দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটিতে সমালোচনার মুখে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটের নেতারা। এই যুক্তির বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম দিনেই পাল্টা যুক্তি দেওয়া হয়েছে, বাংলায় সিপিএমের ভরাডুবির পিছনে দলের সাংগঠনিক দুর্বলতাই কারণ।

Advertisement

লোকসভা ভোটের ফল বিশ্লেষণ করতে শুক্রবার থেকেই তিন দিনের পলিটবুরো ও কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক শুরু হয়েছে। সেখানে বাংলার রিপোর্টে বলা হয়, কংগ্রেসের সঙ্গে সমঝোতা হলে বিজেপি ও তৃণমূলের বাইরে একটা গ্রহণযোগ্য বিকল্প মানুষের সামনে পেশ করা যেত। সমর্থকদের সিংহ ভাগ ভোটারই যে তৃণমূলকে শিক্ষা দিতে বিজেপিকে বেছে নিয়েছে, তা-ও মেনে নিয়েছেন সিপিএম নেতারা। কিন্তু কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম দিনেই এর সমালোচনায় পাল্টা যুক্তি উঠে এসেছে। তা হল, সংগঠনের দুর্বলতা থাকলে জোট বা আঁতাঁত করে লাভ হয় না। গত পার্টি কংগ্রেসে বাংলার নেতারাই সওয়াল করে কংগ্রেসের সঙ্গে সমঝোতার পথ খুলেছিলেন। এ বার জোটই করতে পারেননি। এ দিকে জাতীয় স্তরে কংগ্রেসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার ফলে ত্রিপুরায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে বলে ত্রিপুরার পার্টির অভিযোগ। ভোটের ফলে দেখা গিয়েছে, কংগ্রেস-আইএনপিটিএ জোট সিপিএমের থেকে বেশি ভোট পেয়েছে। ত্রিপুরার নেতাদের যুক্তি, জাতীয় স্তরে কংগ্রেসের সঙ্গে সমঝোতার কারণে বিজেপির বিকল্প হিসেবে কংগ্রেসই ভোট পেয়েছে।

এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও।সাবস্ক্রাইব করুনআমাদেরYouTube Channel - এ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement