তথ্যের ধাক্কায় নাজেহাল। প্রতীকি ছবি। ছবি: শাটারস্টক
মধ্যপ্রদেশের বাসিন্দা চন্দ্রশেখর গৌড়। তথ্যের অধিকার আইনে আয়কর সংক্রান্ত নির্দিষ্ট কিছু তথ্য জানতে চিঠি দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় আয়কর দফতরে। তার পর থেকে গত এক বছরে চিঠি আর ই-মেলের ধাক্কায় রীতিমতো নাজেহাল তিনি। আয়কর দফতরের তরফে গত এক বছরে ৩ হাজারেরও বেশি চিঠি এবং ৫০টিরও বেশি ই-মেল পাঠানো হয়েছে চন্দ্রশেখরকে।
২০১৮-র ২৫ ফেব্রুয়ারি চন্দ্রশেখর কেন্দ্রীয় আয়কর দফতরের কাছে তথ্যের অধিকার আইনে একটি তথ্য জানতে চান। গত ১০ বছরে বড় অঙ্কের কর ফাঁকি দেওয়ার তালিকায় প্রথম ৫০ জনের নাম জানতে চেয়েছিলেন তিনি। একই সঙ্গে গত ১০ বছরে কোন কোন ব্যক্তির আয়করে বড়সড় ছাড় দেওয়া হয়েছে, তা-ও জানতে চান। সব তথ্যই একসঙ্গে পেতে চেয়েছিলেন চন্দ্রশেখর।
কিন্তু তার পর থেকে আয়কর দফতরের তরফ থেকে আসতে থাকে একের পর এক চিঠি এবং ই-মেল। চন্দ্রশেখর জানিয়েছেন যে, তাঁকে একটি নির্দিষ্ট রিপোর্টের বদলে আয়কর দফতর তাঁর আবেদনপত্রটি বিভিন্ন রাজ্যের আয়কর দফতরের অফিসে পাঠিয়ে দেয়। তার পর থেকেই চিঠি এবং ই-মেলের বন্যায় ভেসে যাচ্ছেন তিনি। সঠিক তথ্য জানতে চেয়ে তাই এখন তথ্যের ধাক্কাতেই নাজেহাল চন্দ্রশেখর।
আরও পড়ুন: কাশ্মীরে লোকসভা হতে পারে, বিধানসভা ভোট নয় কেন? প্রশ্ন ফারুকের
আরও পড়ুন: ভোটপ্রচারে বিজেপির নয়া হাতিয়ার শাড়ি!