Jharkhand Encounter

ঝাড়খণ্ডে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিহত চার মাওবাদী, উদ্ধার অস্ত্র এবং গোলাবারুদ

সিংভূম জেলার পুলিশ সুপার আশুতোষ শেখর জানিয়েছেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার সকালে জঙ্গল এলাকায় তল্লাশি অভিযান শুরু করা হয়। সেই তল্লাশি অভিযানের সময়েই এনকাউন্টারে এখনও পর্যন্ত চার জন মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ জুন ২০২৪ ১৪:৩৭
Share:

প্রতীকী ছবি।

মাওবাদী এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষে রক্ত ঝরল ঝাড়খণ্ডে। পশ্চিম সিংভূম জেলায় সোমবার সকালে দু’পক্ষের গুলির লড়াইয়ে চার জন মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Advertisement

সিংভূম জেলার পুলিশ সুপার আশুতোষ শেখর জানিয়েছেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার সকালে জঙ্গল এলাকায় তল্লাশি অভিযান শুরু করা হয়। সে সময় নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় মাওবাদীরা। পাল্টা জবাব দেয় নিরাপত্তা বাহিনীও। এনকাউন্টারে এখনও পর্যন্ত চার জন মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছে। তবে তল্লাশি অভিযান চলছে। নিহত মাওবাদীদের কাছ থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে বলেও পুলিশ সূত্রে খবর।

উল্লেখ্য, দিন দু’য়েক আগে ছত্তীসগঢ়ের বস্তার ডিভিশনের নারায়ণপুর জেলার অবুঝমাড়ের জঙ্গলে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছিল নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআইএমএল (মাওবাদী)-র অন্তত আট সদস্যের। নিহত হয়েছিলেন নিরাপত্তা বাহিনীর এক জওয়ানও।

Advertisement

ছত্তীসগঢ় পুলিশ জানিয়েছিল, গোপন সূত্রে মাওবাদী গেরিলা বাহিনী পিএলজিএ-র ‘গতিবিধির’ খবর এসেছিল নারায়ণপুর, দান্তেওয়াড়া এবং বিজাপুর জেলার সীমান্তবর্তী পাহাড়-জঙ্গলঘেরা এলাকা থেকে। তার পরই তল্লাশি অভিযানে নামে ডিস্ট্রিক্ট রিজ়ার্ভ গ্রুপ (ডিআরজি), ছত্তীসগঢ় পুলিশের মাওবাদী দমনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স’ এবং কেন্দ্রীয় আধাসেনা আইটিবিপি-র যৌথবাহিনী। এই অভিযানেই আট মাওবাদীর মূত্যু হয়। এর আগে, ৫ জুন ওই নারায়ণপুরেই এক এনকাউন্টারে ছ’জন মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছিল।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement