—প্রতীকী ছবি।
সংখ্যাতত্ত্ব এবং জ্যোতিষ মতে কোনও ব্যক্তির নামের সহিত সফলতা বা ব্যর্থতার সম্পর্ক আছে। আগে সন্তানের নামকরণের জন্য জ্যোতিষীর সাহায্য নেওয়া হত। রাশি বা লগ্ন অনুযায়ী ব্যক্তির নাম স্থির করা হত। সংখ্যাতত্ত্ব একই কথা বলে।
কোনও মানুষের জন্মদিন নির্দিষ্ট। নির্দিষ্ট বলার কারণ জন্মের তারিখ পরিবর্তন সম্ভব না। জন্মদিনের সংখ্যা এবং জন্মদিন, মাস, বছরের যোগফল সংখ্যার উপর ওই ব্যক্তির চরিত্র, মানসিকতা, কোনও বিষয়ে আগ্রহ, উত্থান, পতন ইত্যাদি অনেক কিছু নির্ভর করে।
সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী ১ - ৯ প্রত্যেক সংখ্যা নির্দিষ্ট গ্রহের সহিত সম্পর্কিত। কোনও ব্যক্তির জন্মসংখ্যা যে গ্রহের সহিত সম্পর্কিত, ব্যক্তির জীবন চালিত হয় সেই গ্রহ অনুযায়ী।
সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী ব্যক্তির নাম (ইংরেজি) ব্যক্তির উপর প্রভাব ফেলে। A – Z প্রত্যেক শব্দ ১ -৯ সংখ্যার সহিত সম্পর্কিত। যেমন A -1, B -2 ইত্যাদি। নামের প্রত্যেক শব্দকে সংখ্যায় পরিবর্তন করে তার যোগফল এক সংখ্যায় পরিবর্তন করলে যে সংখ্যা হয়, সেই নির্দিষ্ট সংখ্যা যে গ্রহকে নির্দেশ করে, ওই গ্রহের প্রভাবে প্রভাবিত হয় ব্যক্তি।
গ্রহদের মধ্যেও সুসম্পর্ক দুঃসম্পর্ক আছে। সেই কারণে জন্মদিনের সংখ্যার গ্রহের সহিত নামসংখ্যার গ্রহের সুসম্পর্ক না থাকলে ব্যক্তিকে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই কারণেই সংখ্যাতত্ত্বে প্রতিকার হিসাবে প্রয়োজনে নাম পরিবর্তনের পরামর্শ দেওয়া হয়।
জন্মদিন সংখ্যা ১ হলে, নামসংখ্যা ৯, ২, ৫, ৩, ৬, ৭, ১ শুভ।
জন্মদিন সংখ্যা ২ হলে, নামসংখ্যা ১,২,৩,৫,৭ শুভ।
জন্মদিন সংখ্যা ৩ হলে, নামসংখ্যা ১,২,৩,৫,৭,৯ শুভ।
জন্মদিন সংখ্যা ৪ হলে, নামসংখ্য ৩,৫,৬,৭ শুভ।
জন্মদিন সংখ্যা ৫ হলে, নামসংখ্যা ১,২,৩ শুভ।
জন্মদিন সংখ্যা ৬ হলে, নামসংখ্যা ৪,৫,৬,৭,৮ শুভ।
জন্মদিন সংখ্যা ৭ হলে, নামসংখ্যা ৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯ শুভ।
জন্মদিন সংখ্যা ৮ হলে, নামসংখ্যা ৩,৪,৫,৬,৭ শুভ।