ব্রতশ্রেষ্ঠ মহা শিবরাত্রির ব্রত পালন করলে শাস্ত্রমতে মহা পূণ্য লাভ হয়।
ব্রতশ্রেষ্ঠ মহা শিবরাত্রির ব্রত পালন করলে শাস্ত্রমতে মহা পূণ্য লাভ হয়।
ব্রত্যের নিয়ম– শিবরাত্রির আগের দিন নিরামিষ খাওয়া উচিত। শিবরাত্রির দিন উপবাসী থেকে রাত্রি চার প্রহরে চার বার শিবলিঙ্গকে গঙ্গা জল, দুধ, দই, ঘি, মধু দিয়ে স্নান করানোর পর বেলপাতা, ধুতরো, নীলকণ্ঠ (নীল অপারিজতা), আকন্দ ফুল এবং বেল ও অন্যান্য ফল সহযোগে, ‘ওঁ নমঃ শিবায়’ মহামন্ত্রে দেবাদিদেব মহাদেবের আরাধনা করাই রীতি। পরের দিন পারণ পালনের মধ্যে দিয়ে শ্রী শ্রী শিবরাত্রির ব্রত সমাপ্ত হবে।
পারণ মন্ত্র– ‘সংসারে ক্লেশ দগ্ধস্য ব্রতেনানেন শঙ্কর। প্রসীদ সুমুখোনাথ জ্ঞান দৃষ্টি প্রদোভব’।
বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী-
চতুর্দশী আরাম্ভ–
বাংলা– ২৭ ফাল্গুন, বৃহস্পতিবার, ১৪২৭।
ইংরেজি – ১১ মার্চ, বৃহস্পতিবার, ২০২১।
দুপুর– ২টো ৪০ মিনিট
শ্রী শ্রী শিবরাত্রি ব্রত উপবাস
নিশীথ রাত্রি (মধ্য রাত্রি ১১টা ২৩ মিনিট থেকে, রাত্রি ১২টা ১১ মিনিটের মধ্যে)
চতুর্দশী শেষ–
বাংলা– ২৮ ফাল্গুন, শুক্রবার, ১৪২৭।
ইংরেজি– ১২ মার্চ, শুক্রবার, ২০২১।
দুপুর– ৩টে ০৩ মিনিট
সকাল– ৯টা ৪৮ মিনিটের মধ্যে শিবরাত্রি ব্রতের পারণ।
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে–
চতুর্দশী আরম্ভ–
বাংলা– ২৬ ফাল্গুন, বৃহস্পতিবার, ১৪২৭।
ইংরেজি– ১১ মার্চ, বৃহস্পতিবার, ২০২১।
দুপুর– ২টো ৪২ মিনিট ২৫ সেকেন্ড।
চতুর্দশী শেষ–
বাংলা– ২৭ ফাল্গুন, শুক্রবার, ১৪২৭।
ইংরেজি– ১২ মার্চ, শুক্রবার, ২০২১।
দুপুর– ০২টো ৪১ মিনিট ৩৩ সেকেন্ড।
সকাল– ০৯টা ৪৮ মিনিট ৩২ সেকেন্ডের মধ্যে শ্রী শ্রী শিবরাত্রির পারণ।