১। আমি সৌমিত্র শী। জন্ম পূর্ব মেদিনীপুরে। সময় বিকেল ৩টে ৩০ মিনিট। জন্ম তারিখ ১৩ মে ১৯৮২ সাল। কর্মজীবনে আমি সন্তুষ্ট নই। কেরিয়ার নিয়ে খুবই চিন্তায় রয়েছি। হতাশায় ভুগছি। আমি কখনও সুফল পাব? ভবিষ্যতে ভাল পদে চাকরি পেতে পারি কি? আমার বিবাহিত জীবনই বা কেমন যাবে?
আপনার হতাশা শেষ। আগামীতে আপনি নিশ্চত থাকতে পারেন যে আপনি কোন বৃহৎ প্রতিষ্ঠানে অবশ্যই যুক্ত হবেন। সরকারি ক্ষেত্রেও চেষ্টা করুন। আপনার প্রশাসনিক যোগ্যতা আপনাকে সর্বোচ্চপদে অধিষ্টিত করবে এবং আপনি সমৃদ্ধশালী জীবন যাপন করবেন। নতুন সর্ম্পক স্থাপনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সর্তকতা অবলম্বন করা প্রয়োজন হবে। কেন না আপনার সম্মান বিপন্ন হতে পারে। আপনি বিবাহ সূত্রে সম্পদ লাভ করবেন। জীবন সঙ্গী সম্পন্ন পরিবারের হবেন। আপনাদের পরস্পরের জন্য বিবেচনা থাকবে এবং আপনারা প্রেমী যুগল হবেন। আগামীতে দূরবর্তীস্থলে জীবন যাপন করবেন।
২। গত ১৪ বছর ধরে আমি শিপিং সংস্থায় কাজ করি। ২০১৫ সালে আমার চাকরি চলে যায়। আমার শ্বশুরের দেওয়া আংটিও হারিয়ে ফেলেছি। কী ভাবে আমার এই খারাপ সময় কাটবে জানাবেন। আমর জন্ম ৭ ডিসেম্বর ১৯৭৭। সময় বেলা ১২টা ৩৫ মিনিট। কলকাতায়।
আপনি বর্তমানে শনির মহা দশা ভোগ করছেন সঙ্গে সাড়েসাতির শেষ অধ্যায় চলছে। উক্ত কারণ বশত আপনি এই অবস্থার সম্মখুীন। আপনি দক্ষিণা কালীর পূজা করুন ও শনিবার নিরামিষ আহার করুন। আগামী কয়েক মাসের পর থেকে আপনার জীবনে সৌভাগ্য জনক পরিবর্তন লক্ষ্যণীয়। দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের জন্য হালকা নীল বর্ণ শুভ। মানসিক শান্তি লাভের জন্য সাদা বর্ণও শুভ। এই বর্ণগুলি বেশি ব্যবহার করুন।
৩। আমার মেয়ের জন্ম ২৯। ১০। ১৯৯৯। রাত ৯টা ৩০ মিনিটে। বাঁকুড়া শহরে। তার পড়াশোনা কেমন হবে?
আপনার মেয়ের জন্মকুণ্ডলীতে মহাযোগ বিদ্যমান। এটি সৌভাগ্যপ্রদ সময়। আপনার মেয়ের যথেষ্ট বিদ্যার্জন হবে এবং বহু বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা হবে। লেখালেখির ব্যাপারে পারদর্শিতা থাকবে। স্থায়ী সুনাম প্রাপ্ত হবে।
৪। আমার নাম প্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়। আমার জন্ম তারিখ ৩।০৪।১৯৬৯। সময় রাত ১১টা ৫৫মিনিট। জলপাইগুড়িতে। ছোট থেকেই শনির প্রকোপ রয়েছে আমার উপর। প্রতিকার হিসেবে একটি নীলা ধারণ করলে ভাল ফল পাব কি?
শনি আপনার নীচস্থ। বর্তমানে আপনি শনির দশা ভোগ করছেন, সঙ্গে সাড়েসাতির শেষ পর্যায় ভোগ করছেন। উক্ত কারণ বশতঃ আপনার সর্ব বিষয়ে বাধার সন্মুখীন। আপনি নীলা সহ বাড়িতে দক্ষিণাকালীর পূজা ও হনুমান চল্লিশা পাঠ করুন। শনিবার নিরামিষ আহার করুন। হালকা নীল ও সাদা বর্ণ বেশি ব্যবহার করুন।