রাশি অনুযায়ী এই সব রোগের হাত থেকে নিস্তার পাওয়া মুশকিল (শেষ অংশ)

এই রাশির রোগ ভোগ বেশ জটিল ধরনের। এই রাশিতে যাঁরা জন্মে থাকেন, সারা জীবনই কমবেশি জল শূন্যতা বা ডিহাইড্রেশানে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। বার বার ডিহাইড্রেশানে আক্রান্ত হওয়ার জন্য অনেকের ব্লাডারে সমস্যা আসে।

Advertisement

অসীম সরকার

শেষ আপডেট: ১৯ জুলাই ২০১৯ ০০:০৫
Share:


তুলা (২৩ সেপ্টম্বর থেকে ২২ অক্টোবর): এই সময়ে যাঁরা জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁরা যে রোগগুলির শিকার হয়ে থাকেন, সেগুলি হচ্ছে কিডনি এবং ইউরিন্যারি ব্লাডার সংক্রান্ত রোগ। অনেকে ছোট বয়স থেকেই আক্রান্ত হয়ে থাকেন। এ ছাড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিতম্ব সংক্রান্ত কিছু রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়।
বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর থেকে ২১ নভেম্বর): এই রাশির রোগ ভোগ বেশ জটিল ধরনের। এই রাশিতে যাঁরা জন্মে থাকেন, সারা জীবনই কমবেশি জল শূন্যতা বা ডিহাইড্রেশানে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। বার বার ডিহাইড্রেশানে আক্রান্ত হওয়ার জন্য অনেকের ব্লাডারে সমস্যা আসে। এ ছাড়া এই রাশির লোকেরা সেক্স এবং প্রজনন সংক্রান্ত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। নানা ধরনের যৌন রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। এঁরা নানা মানসিক রোগেও আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
ধনু (২২ নভেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর): এই রাশিতে যাঁদের জন্ম, তাঁরা বয়সকালে হিপ জয়েন্ট ও ঘাড়ের রোগে কষ্ট পেয়ে থাকেন। এই রাশির বহু লোক সাইটিকা রোগে কষ্ট পেয়ে থাকেন। এই রাশির লোকদের লিভারে সমস্যা বেশি হয়, যার ফলে নানা ধরনের রোগে কষ্ট পেতে হয়। বিশ্রাম না করার ফলে যে সব রোগ হয়, এঁরা সে সবেও ভুগতে পারেন।

Advertisement

আরও পড়ুন:রাশি অনুযায়ী এই সব রোগের হাত থেকে নিস্তার পাওয়া মুশকিল (প্রথম অংশ)

Advertisement

মকর (২২ ডিসেম্বর থেকে ১৯ জানুয়ারি): এই রাশিকে হাঁটুর রাশি বললে খুব একটা ভুল হবে না। এই রাশিতে জন্মালে হাঁটু নিয়ে সমস্যায় পড়তেই হবে। এই রাশির সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাড়, শরীরের সব ধরনের জয়েন্ট ও জয়েন্টের ব্যথাজনিত রোগ। সব ধরনের বাত রোগের যে কোনও একটিতে এই রাশির লোকদের ভুগতেই হবে, কোনও রেহায় নেই।
কুম্ভ (২০ জানুয়ারি থেকে ১৮ ফ্রেব্রুয়ারি): রাশিচক্রের এই একাদশ স্থান থেকে শরীরের রক্ত সঞ্চালন নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। এই রাশিতে যাঁরাই জন্মান না কেন, শরীর বিধি না মানলে জীবনের যে কোন বয়সেই রক্তসঞ্চালনে স্বল্পতার কারণে যে সব রোগ হয় তাতে ভুগতেই হবে। তার মধ্যে অন্যতম অ্যানিমিয়া। এই রাশির লোকেরা ভেরিস্কোস ভেইন রোগে প্রায়ই ভোগেন। হাতে পায়ে রক্তস্বল্পতার কারণে যে ধরনের রোগ হয়, তার অন্যতম অবশ হওয়া বা প্যারালাইসিস পর্যন্ত হতে পারে।
মীন (১৯ ফ্রেব্রুয়ার থেকে ১৮ মার্চ): এই রাশিতে জন্মালে কম বেশি ঠান্ডাজনিত রোগে কষ্টভোগ আছেই। এঁদের পা, পায়ের পাতা, আঙুল, লিম্ফেটিক সিস্টেমের গোলযোগ, শরীরে মেদবৃদ্ধি জনিত রোগে ভোগা থাকবেই। বৃশ্চিক, কর্কটের পর মীন— এই তিনটি রাশির লোকেরা নানা মানসিক রোগের শিকার হয়ে থাকেন যা রাশি চক্রে অন্য রাশির ক্ষেত্রে সেটা কম হয়ে থাকে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement