নিরামিষ খাবারেই অক্ষয় হোক হাড়। ছবি: সংগৃহীত।
হাড়ের যত্ন নেয় ক্যালশিয়াম, প্রোটিন, মিনারেলসের মতো উপাদান। হাড় শক্তিশালী করতে তাই এই সব উপাদানে সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া জরুরি। চিকিৎসকেরাও তেমনটি বলেন। তবে এ ধরনের উপাদানগুলি মূলত মাছ, মাংস, ডিমের মতো আমিষ খাবারেই বেশি থাকে। কিন্তু অনেকেই আছেন যাঁরা নিরামিষাশী। আমিষ খাবার ছুঁয়েও দেখেন না। অস্থিসন্ধির খেয়াল রাখতে তাঁরা কী খাবার খাবেন? কোন নিরামিষ খাবারগুলি একই ভাবে হাড়ের যত্নে পাল্লা দেয় আমিষ খাবারের সঙ্গে?
চিজ
বেশি খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে ঠিকই, কিন্তু হাড় ভাল রাখতে মাঝেমাঝেই খেতে পারেন। চিজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম, ফলে বোঝাই যাচ্ছে চিজ হাড়ের জন্য কতটা উপকারী। এছাড়া চিজে ভিটামিন ডি আছে। এই ভিটামিন হাড় শক্তিশালী ও মজবুত করতেও প্রয়োজনীয়।
পালং শাক
বয়সের চাকা যত সামনের দিকে এগোতে থাকে, হাড় ক্ষয়ের ঝুঁকি তত বাড়ে। হাড় অক্ষয় রাখতে ভরসা হতে পারে পালংশাক। ভিটামিন, মিনারেলস এবং ক্যালশিয়াম, এই তিন উপাদানই রয়েছে পালং শাকে। শীতে রোজের খাবারে রাখতে পারেন পালং।
হাড়ের দেখাশোনায় কলার মতো ‘দাওয়াই’ আর হয় না। ছবি: সংগৃহীত।
কলা
উপকারী একটি ফল। বিশেষ করে হাড়ের দেখাশোনায় কলার মতো ‘দাওয়াই’ আর হয় না। কলায় রয়েছে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ফাইবার। যা হাড় মজবুত এবং শক্তিশালী করে তোলে।