ভুঁড়ি নিয়ে বিব্রত না হয়ে, কমিয়ে ফেলুন অন্য উপায়ে। ছবি: সংগৃহীত।
ওজন কমানো সহজ নয়। জিমে যাওয়া, ডায়েট করা, বাইরের খাবার না খাওয়া— বহু কাঠখড় পুড়িয়েও রোগা হওয়া অধরাই থেকে যায়। সবচেয়ে কঠিন পেটের মেদ কমানো। মধ্যপ্রদেশ বাড়লে তা কমানো সত্যিই অত্যন্ত কষ্টকর। শত চেষ্টা করেও ভুঁড়ি কমানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। তবে উপায় কিছু আছে। রোজের জীবনে কিছু বদল আনলেই ভুঁড়ি কমে যাবে কয়েক দিনেই। কী সেই বদল?
প্রোটিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া
ভুঁড়ি কমাতে চাইলে খাওয়াদাওয়ায় আনতে হবে বদল। প্রোটিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যত বেশি খাবেন, হজমক্রিয়া তত সহজ-সরল হবে। বিপাকহার বাড়লে পেটে মেদও জমতে পারবে না। পেটের মেদ কমাতে প্রোটিন এবং ফাইবার খাওয়া বাধ্যতামূলক।
মিষ্টি খাওয়া কমাতে হবে
চায়ে রোজ চিনি খাবেন, আবার মেদহীন পেটের স্বপ্ন দেখবেন, তা তো হতে পারে না। ভুঁড়ি কমাতে চাইলে মিষ্টি খাওয়ায় রাশ টানতে হবেই। না হলে ভুঁড়ি কমানো অসম্ভব। মিষ্টির প্রতি ভালবাসা ত্যাগ করলে পেটের মেদ ঝরবে সহজেই।
জল খেতে হবে বেশি করে
মেদ ঝরাতে জল খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। শরীরে যত জল যাবে, মেদ জমার সুযোগ তত কম হবে। ভুঁড়ি কমাতে চাইলে জল খেতে হবে বেশি করে। সারা দিনে অন্তত ৩-৪ লিটার জল না খেলে ভুঁড়ি কিছুতেই কমবে না।
পরিমাণ মতো ঘুমোতে হবে
ওজন কমাতে ঘুমও অত্যন্ত জরুরি। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোলে ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয় কমবে। অনিদ্রা কিংবা কম ঘুম ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণ হয়ে উঠতে পারে। তাই বেশি করে ঘুমোনো জরুরি।