Weight Loss Tips

পুজো আসতে বাকি আর ৩৫ দিন, মাসখানেকে রোগা হতে চাইলে রোজ সকালে কী করবেন?

পুজোর আর মাসখানেক বাকি। দিনের শুরুতে কয়েকটি অভ্যাস যদি তৈরি করতে পারেন, তা হলে পুজোয় শাড়ি পরুন কিংবা সালোয়ার-কামিজ, সকলের নজর আপনার দিকেই থাকবে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৮:২৮
Share:

তাড়াতাড়ি বিছানা ছাড়লে সময় নিয়ে ব্যায়াম, ঘড়ি ধরে জলখাবার খাওয়া সবই হয় নিয়মমাফিক। ছবি: সংগৃহীত।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চেষ্টার কমতি রাখেন না কেউই। প্রিয় তারকাদের ডায়েট রুটিন মেনে চলা থেকে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরানো— বাদ রাখেন না কিছুই। রোগা হওয়ার চেষ্টা সারা বছর কমবেশি চললেও, পুজোর আগে ছিপছিপে হওয়ার জন্য উঠেপড়ে লাগেন অনেকেই। তবে কড়া ডায়েট আর কঠোর শরীরচর্চা করেও চেষ্টা যে সর্বোপরি সফল হয়, তা নয়। কারণ, চেষ্টায় খানিক গলদ থেকে যায়। আর তা ছাড়া মাসখানেকের মধ্যে ওজন ঝরানো মুখের কথা নয়। সব মিলিয়ে পুজোর আর মাসখানেক বাকি। দিনের শুরুতে কয়েকটি অভ্যাস যদি তৈরি করতে পারেন, তা হলে পুজোয় শাড়ি পরুন কিংবা সালোয়ার-কামিজ, সকলের নজর আপনার দিকেই থাকবে।

Advertisement

সকাল সকাল স্বাস্থ্যকর জলখাবার খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বলা বাহুল্য। ছবি: সংগৃহীত।

১) সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার উপকারিতা নিয়ে বলা বাহুল্য। প্রাপ্তবয়স্কদের ৮ ঘণ্টা ঘুম যথেষ্ট। তার বেশি ক্ষণ হলে হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে। দেরি করে ওঠার ফলে নির্দিষ্ট সময় ধরে শরীরচর্চা করা যায় না। ভেবেচিন্তে স্বাস্থ্যকর জলখাবার বানানোও হয়ে ওঠে না। তাড়াতাড়ি বিছানা ছাড়লে সময় নিয়ে ব্যায়াম, ঘড়ি ধরে জলখাবার খাওয়া সবই হয় নিয়মমাফিক।

২) সারা দিনের জন্য নিজেকে চনমনে রাখতে ধ্যানের বিকল্প নেই। ৫-১০ মিনিট ধ্যান করে নিলে মন এবং মাথা শান্ত থাকবে। ভিতর থেকে শক্তি পাওয়া যায়। রোজ ধ্যান করার অভ্যাসে ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে।

Advertisement

৩) এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ গরম জল খেয়ে সকাল শুরু করলে পুজোর আগে পেটের বাড়তি মেদ ঝরবে। বিশেষ করে রোগা হতে চাইলে গরম জল বেশ কার্যকর। শরীরের যাবতীয় টক্সিন বার করে দিতে গরম জলের জুড়ি মেলা ভার। হজমের উন্নতিতেও সাহায্য করে গরম জল।

৪) শরীরচর্চা ওজন কমানোর অন্যতম অস্ত্র। রোগা হতে চাইলে নিয়মিত শরীরচর্চা করতেই হবে। এর বিকল্প কিছু নেই। জিমে হোক বা বাড়িতে, শরীরচর্চা অভ্যাস বজায় রাখতে হবে। সকালের দিকে শরীরচর্চা করে নিলে তা ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে।

৫) ওজন কমানোর সময়ে অনেকেই প্রোটিন ঠিক মতো খান না। পুষ্টিবিদেদের মতে, ভরপুর প্রোটিন আছে এমন খাবার দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে। ফলে বার বার খাবার খাওয়ার প্রবণতা কম থাকে। অনেক ক্ষণ ধরে শরীরচর্চা করার শক্তিও জোগায় প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement