কম ক্যালোরির খাবার। ছবি: সংগৃহীত।
জিমে গিয়ে শারীরিক কসরত করার আগে বেশি কিছু খেতে বারণ করেন প্রশিক্ষকেরা। কিন্তু জিম করে বেরিয়ে পেটের মধ্যে আগুন জ্বলতে থাকে। চোখের সামনে যা দেখতে পান, খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে হয়। রাস্তাঘাটে যে সমস্ত খাবার কিনতে পাওয়া যায়, তার বেশির ভাগই অস্বাস্থ্যকর। সে সব খাবার খেলে শরীরে ক্যালোরি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি। তা ছাড়া, পেটের সমস্যা হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে স্বাস্থ্য সচেতন অনেকেই শরীরচর্চা করার পাশাপাশি ক্যালোরি মেপে খাবার খেয়ে থাকেন। তাঁদের জন্য রইল তিন খাবারের সন্ধান, যেগুলি খেলে ক্যালোরির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কম।
১) গ্রিক ইয়োগার্ট সঙ্গে খেজুর বা স্ট্রবেরি
প্রোটিন, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের যুগলবন্দি ইয়োগার্ট এবং বেরি বা খেজুরজাতীয় ফল। শরীরচর্চা করার পর শরীর অত্যধিক ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই সেই সময়ে প্রোটিন, ভিটামিন এবং বিভিন্ন খনিজের জোগান অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এই সব কিছু পাওয়া যেতে পারে খেজুর কিংবা স্ট্রবেরি থেকে।
২) ডিম সেদ্ধ সঙ্গে হোল গ্রেন ক্রেকার
শরীরচর্চা করার পর প্রোটিনজাতীয় খাবার খেতে বলেন পুষ্টিবিদেরা। এই সময়ে ডিম সেদ্ধ খাওয়া যেতে পারে। ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে তার মধ্যে সামান্য নুন, গোলমরিচ গুঁড়ো ছড়িয়ে খেতে পারেন। সঙ্গে দু’টি হোলগ্রেন ক্রেকার রাখলেও মন্দ লাগে না।
চকোলেট মিল্কশেকের মধ্যে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে। ছবি: সংগৃহীত।
৩) চকোলেট মিল্কশেক
চকোলেট মিল্কশেকের মধ্যে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে। শরীরচর্চা করার পর শরীরে যে যে ঘাটতি তৈরি হয়, তা পূরণে সহায়তা করে এই পানীয়। অতিরিক্ত ঘাম ঝরে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে পড়লে তৎক্ষণাৎ চনমনে ভাব ফিরিয়ে আনতে পারে।