সুস্থ থাকতে হলে খেতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার। এটাই সহজ অঙ্ক। তবে এটাও ঠিক যে, নিয়ম মেনে খাওয়া জরুরি। সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে খেলে, সুস্থ জীবনের পথে কোনও রোগবালাই, বাড়তি ওজন বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। অনেকেরই খালিপেটে ভেজানো কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। তাতে সত্যিই উপকার পাওয়া যায়। কিশমিশ ছাড়াও আর কয়েকটি খাবার রয়েছে, যেগুলি ভিজিয়ে খেলে সর্বোচর্চ সুফল মিলবে।
কিশমিশ
কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন। নিয়মিত ভেজানো কিশমিশ খেলে ক্যানসারের আশঙ্কা কম থাকে। রক্তাল্পতার সমস্যা কমাতেও সমান ভাবে সাহায্য করে ভেজানো কিশমিশ। সারা রাত ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খেলে অম্বলের সমস্যা কমে।
সবুজ মুগডাল
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন বি। সবুজ মুগডাল কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ সবুজ মুগডাল উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য উপকারী। সবুজ মুগডালে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা ডায়াবিটিসের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
মেথির বীজ
ফাইবার সমৃদ্ধ মেথির বীজ হজমের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। আগের দিন রাতে এক চামচ মেথির বীজ জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খালি পেটে মেথি ভেজানো জল শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ডায়াবিটিক রোগীদের জন্যেও মেথি খুব ভাল।