ডক্টরস চয়েস সোয়াবিন তেল
খাদ্যরসিক বাঙালির অভিধানে অত্যন্ত প্রচলিত একটি কথা রয়েছে — ‘খাবারের স্বাদ বাড়ে, ঝুঁকিতে পড়ে স্বাস্থ্য’। অর্থাৎ খাবারকে সুস্বাদু করতে হলে প্রয়োজন যথার্থ তেল ও মশলার। অথচ এই দুইয়ের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে স্বাস্থ্যের অবনতির চূড়ান্ত দিক-নির্দেশ। সত্যিই কি তাই? খাবারে তেল মানেই কি খারাপ? বর্তমান প্রজন্মের কাছে সেই ধারণাই বদলে দিচ্ছে ডক্টরস চয়েস সোয়াবিন তেল।
ডক্টরস চয়েস সোয়াবিন তেলে রয়েছে সেই সমস্ত পুষ্টিগুণ যা কোনও ব্যক্তির সুস্বাস্থ্য ও সুস্থ জীবনযাপনের জন্য জরুরি। সোয়াবিন তেলের মধ্যে থাকে লিনোলিক অ্যাসিড, আলফা-লিনোলিক অ্যাসিড সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড, যা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে রয়েছে টোকোফেরলের মতো প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা হার্টের বিভিন্ন সমস্যা থেকে শরীরকে রক্ষা করে। যার ফলে কোনও ব্যক্তি চিন্তামুক্ত জীবনযাপন করতে পারেন।
ডক্টরস চয়েস-এর মূল লক্ষ্য ছিল এমন তেল তৈরি করা যা হৃদয়কে আগলে রাখতে পারে। বর্তমান প্রজন্মের সেই চাহিদা ও খাবারের স্বাদকে বজায় রাখতে, এই সংস্থা এমন তেল তৈরি করেছে, যা শুধুমাত্র স্বাদকোরককেই তৃপ্ত করে না, বরং খেয়াল রাখে স্বাস্থ্যেরও। সর্বোপরি বিভিন্ন হৃদজনিত রোগের বিরুদ্ধে শারীরবৃত্তিয় প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সদ্য মুক্তি প্রাপ্ত একটি টেলিভিশন কমার্সিয়ালে সেই বার্তাই তুলে ধরেছে ডক্টরস চয়েস। দেখুন সেই ভিডিয়ো —
ডক্টরস চয়েস — যেন নামের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এক জন উপভোক্তার প্রাথমিক উদ্বেগের কারণ হল স্থূলতা, শারীরিক সমস্যা ইত্যাদি। ব্র্যান্ডের লক্ষ্য ছিল সেই সমস্যাগুলি মিটিয়ে এমন কিছু উপহার দেওয়া, যার সাহায্যে সাধারণ মানুষ জীবনকে সম্পূর্ণরূপে উপভোগ করতে পারে।
কিন্তু এমন ভাবনার নেপথ্য কারণ কী?
আসলে খাবারের প্রতি বাঙালির প্রেম অপার। তেল, ঝাল, মশলাদার; বাঙালি খাবারের যেন জুড়ি মেলা ভার! অথচ সারাদিনের এই অলস যাপনের পরেও প্রত্যেকে চায় সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে। যদিও সময়ের অভাবে কোনও কিছুই করা হয়ে ওঠে না। উপরন্তু একদিকে শরীরচর্চার অভাব, অন্যদিকে চপ, ঝালমুড়ি, বিরিয়ানির মতো তৈলাক্ত খাবার খাওয়া, যে কোনও ব্যক্তির হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়িয়ে তোলে। বিশেষ করে চল্লিশ বছরের পরে এই সমস্যা বাড়তে থাকে।
এই টেলিভিশন কমার্সিয়ালটির মাধ্যমে পরিবারের সেই গল্পই তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে পরিবারের বয়স্ক ব্যক্তিরা ডক্টরস চয়েসের হাত ধরে স্বাস্থ্যের চিন্তা ভুলে প্রাণ খুলে জীবন উপভোগ করতে পারেন। এর মধ্যে থাকা ওমেগা থ্রি, ওমেগা সিক্স এবং ভিটামিন ই হৃদরোগের আশঙ্কা কমায় এবং সর্বোপরি স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। ফলে জীবন হয়ে ওঠে আরও সুন্দর। আর সেই কারণেই চিকিৎসকদেরও প্রথম পছন্দ ডক্টরস চয়েস সোয়াবিন ওয়েল।
মোট চারটি ভিন্ন ধরনের তেল রয়েছে এই ব্র্যান্ডে — ডক্টরস চয়েস কাচ্চি ঘানি সরষের তেল, ডক্টরস চয়েস সূর্যমুখী তেল, ডক্টরস চয়েস সোয়াবিন তেল এবং ডক্টরস চয়েস রাইস ব্র্যান অয়েল।
বিশদে জানতে ক্লিক করুন।
এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ডক্টরস চয়েসের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।