সন্তানের জন্মের পর স্বাভাবিক ভাবেই চেহারায় পরিবর্তন এসেছিল আলিয়ার। ছবি: সংগৃহীত।
দেখতে দেখতে চার মাস বয়স হয়ে গেল আলিয়া আর রণবীরের কন্যা রাহার। বলিপাড়ার নতুন মায়েদের তালিকায় সদ্য নাম তুলেছেন তিনি। সন্তান এবং কাজ একসঙ্গেই সামলাতে হচ্ছে আলিয়াকে। বাবারা পাশে থাকলেও সন্তানের প্রতি মায়েদের দায়িত্ব যে কিছুটা বেশি, তা নিয়ে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতেও বেশ কয়েক বার কথা বলেছেন আলিয়া।
সন্তানের জন্মের পর স্বাভাবিক ভাবেই চেহারায় পরিবর্তন এসেছিল আলিয়ার। ওজনও বেড়ে গিয়েছিল। অবশ্য অম্বানীদের অনুষ্ঠানে আইভরি রঙের শাড়ি পরে যে আলিয়াকে দেখা গিয়েছিল, তার সঙ্গে চার মাস আগের আলিয়ার কিন্তু মিল নেই। রেহার জন্মের পরেই কয়েক কেজি ওজন বেড়েছিল। সেই সময়ে আলিয়াকে জিমেই দেখা যেত বেশি। ওজন কমাতে কী কী করতেন, সে রুটিনও সমাজমাধ্যমে জানিয়েছিলেন আলিয়া। প্রতি দিন সকালে উঠে ১৫ মিনিট হাঁটতেন। শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করতেন। কিন্তু ভুলেও প্রতি দিন ওজন মাপতেন না। কারণ, তাতে মানসিক চাপ বাড়ে।
পুষ্টিবিদের পরামর্শ মতো কঠোর ডায়েটেও করতেন। কিন্তু এই কড়া ডায়েটের মাঝেও নিয়ম করে এক ধরনের লাড্ডু খেতেন নায়িকা। আর তাতেই নাকি অর্ধেক ওজন ঝরেছে তাঁর। শাশুড়ির নীতু কপূরের পরামর্শ মেনেই এই লাড্ডু খেতেন তিনি। বিশেষ এই লাড্ডু তৈরি হয় গম দিয়ে। চিনি, গুড় এবং আরও অন্যান্য উপকরণ দিয়ে তৈরি এই লাড্ডু নিয়ম করে ৬ সপ্তাহ খেয়েছিলেন। তার পরেই নাকি ধীরে ধীরে ওজন কমতে শুরু করে।