মায়ের কড়া শাসনে তৈমুর এবং জে
ঠিক সময়ে রাতের খাওয়া। তারপর সো-জা ঘুম। তা না করে দুষ্টুমি জুড়লেই জুটছে বকুনি। বেচারা ছোট্ট তৈমুর আর কুট্টি জে-কে ইদানীং নাকি বেশিই বকাঝকা করছেন করিনা কপূর? কিন্তু কেন? সম্প্রতি এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের কাছে রহস্য ফাঁস করলেন দুই পুচকের মা।
‘বেবো’র কাঠগড়ায় বর সইফ আলি খান। কপূর-কন্যে বলছেন, তিনি মোটেও শাসন-টাসন পারেন না। কিন্তু সইফ আজকাল তৈমুরকে এত আহ্লাদ দিচ্ছেন আর তার দুষ্টুমিতে এমনই সঙ্গ দিচ্ছেন যে মা হিসেবে তাঁকেই খানিক কড়া হতে হচ্ছে!
বড় ছেলে তৈমুরের বয়স পাঁচ। ছোট্ট জে এখনও এক পেরোয়নি। দুই খুদে কী এমন করল যে এতটা রাশ টানছেন করিনা? সইফ-ঘরনি জানালেন, লকডাউনের সময়ে তাঁদের জীবন থেকে রুটিন ব্যাপারটাই উবে গিয়েছিল। এক দিন যেমন রাত দশটার সময়ে ‘ছোটে নবাব’ বায়না জুড়েছিলেন ছেলেকে নিয়ে সিনেমা দেখতে বসবেন। তৈমুরও এক পায়ে খাড়া। ওইটুকু ছেলের ঘুমের সময়ে এ সব কী! করিনা তাই জোর বকুনি দিয়েছিলেন দু’জনকেই। তার পরে সোজা ঘুম পাড়িয়েছিলেন ছেলেকে।
বেবো-র বক্তব্য, বাবা প্রশ্রয় দিচ্ছেন। মাকে তো তাই খানিক কড়া হতেই হয়। দুই ছেলেকে তাই খানিক শাসনেই রেখেছেন করিনা!