Urfi Javed

‘কাগজটা সরান!’ বুকে সংবাদপত্র ধরা উরফিকে দেখে অনুরোধের আসর, তার পরই সাংঘাতিক কাণ্ড

যদিও প্রায় অনাবৃত আর সম্পূর্ণ নিরাবরণ হওয়ার মধ্যে বিস্তর তফাত, ওই একটু আড়াল যেন পাগল করে দিচ্ছে অসহিষ্ণু অনুরাগীদের। উরফির এক ছবিতেই বিতর্কের ঝড়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৩ জানুয়ারি ২০২৩ ২১:১৮
Share:

ঊর্ধ্বাঙ্গ অনাবৃত রেখেই ফের ক্যামেরার সামনে এলেন তিনি। মুখের সামনে ধরা সংবাদপত্র। ফাইল চিত্র

যা-ই হয়ে যাক, নিজস্বতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে আপস করতে নারাজ উরফি জাভেদ। ঊর্ধ্বাঙ্গ অনাবৃত রেখেই ফের ক্যামেরার সামনে এলেন তিনি। মুখের সামনে ধরা সংবাদপত্র। তার উপর বড় বড় করে কালো হরফে লেখা ‘বি ইয়োরসেল্ফ’।

Advertisement

কাগজের নীচে উঁকি দিচ্ছিল স্তনযুগল। বাঁ দিক ঘেঁষে পাতার ট্যাটু। যা দেখেই চিনে নেওয়া যায় উরফিকে। তবে পোশাক যে একেবারেই পরেননি, তা নয়। নীল জিন্‌স ছিল নিম্নাঙ্গে। চেন খোলা। ছবিতে রঙের ভারসাম্য বজায় রাখতেই যে সেই বেশ, তা বুঝতে অসুবিধা হয় না অনুরাগীদের। কেউ কেউ বললেন, “ওটুকুরই বা কী দরকার ছিল? ” এক জন আবার আর এক ধাপ এগিয়ে মন্তব্য করলেন, “সবটা দেখতে চাই। কাগজ সরান।”

কাগজ কি সরাবেন উরফি? তা হলে যে বক্তব্যই সরে যায়! না, উরফি সব সময় বার্তা দিতেই আসেন। তাঁর প্রতিটি ছবি কিংবা ভিডিয়োতে যেমন সৃজনশীল চিন্তাভাবনার ছাপ থাকে, তেমনই তাঁর বক্তব্যেও তীব্র ধার।

Advertisement

যদিও প্রায় অনাবৃত আর সম্পূর্ণ নিরাবরণ হওয়ার মধ্যে বিস্তর তফাত। ওই একটু আড়াল যেন পাগল করে দিচ্ছে অসহিষ্ণু অনুরাগীদের। অনেকেই আছেন, যাঁরা উরফির শরীর দেখবেন বলেই সমাজমাধ্যমে তাঁকে অনুসরণ করেন।

তাঁদেরই কেউ উরফির সেই পোস্টের নীচে একটি সম্পূর্ণ অনাবৃত ভুয়ো ছবি পোস্ট করলেন। উরফির মুখ বসানো সেই শরীরে। তবে ট্যাটুর অবস্থান দেখেই বোঝা যাচ্ছে, ছবিটি সম্পাদনার কারসাজি মাত্র। সেই ছবি ঘিরে ঝড় সমাজমাধ্যমে। অনেকেই সেটিকে উরফির বলেই ধরে নিলেন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement