এ বার আরও এক ধাপ এগিয়ে ফ্যাশনফন্দি উরফির। ফাইল চিত্র
পিছনে হালকা নীল মায়াবী দরজা। সামনে ধূসর ঢোলা জিনস পরে দাঁড়িয়ে উরফি জাভেদ। কোমরে হাত রেখে সপ্রতিভ তারকা। তবে ঊর্ধ্বাঙ্গে সুতোটিও নেই। সেই জায়গায় রয়েছে স্টিকার। স্তনদ্বয়ের আবরণ হয়েছে তাই দিয়েই।
স্টিকার দু’টি দেখলে অবশ্য কিছু দিন আগের এক ছবির কথা মনে পড়ে যেতে পারে। সে বার পিছন থেকে দু’টি কালো হাত এসে ঢেকে রেখেছিল উরফির বুক। ঠিক মাপ মতো আবরণ। সাবধানে ফেলা ছিল স্তনদ্বয়ের উপর। এ বার আরও এক ধাপ এগিয়ে ফ্যাশনফন্দি উরফির।
রুপোলি ঝিলমিল দুই হাতের মতো আঁকা উরফির পাঁজরের কাছে। সেখান থেকে উঠে এসে আঙুলগুলো উঠে এসে ছুঁয়েছে স্তনবৃন্ত। বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ আর তর্জনীতে ধরা দু’টি বল। তার রং লালচে বাদামি। তাতেই ঢাকা পড়েছে স্তনবৃন্ত। রুপোলি হাতের আঙুলেও সেই একই রঙের নখ পালিশ।
পরনের জিন্সের সঙ্গে মানানসই সেই রুপোলি হাত দু’টি, সেটিও নজর এড়ানোর উপায় নেই। সেই বেশেই ক্যামেরার সামনে এসে ফের চমকে দিলেন উরফি। চুলও তাঁর কুঞ্চিত, থাকে থাকে সজ্জিত, পিছনে বাঁধা। পায়ে সাদা প্ল্যাটফর্ম হিল জুতো নীল দরজার আবহে যেন আরও খানিক মায়া মাখিয়ে যায়। এ হেন উরফিকে ফ্যাশনে হারানো কি সহজ কথা! কিছুক্ষণ পরেই পোস্ট করলেন ভিডিয়ো।
পরনের জিন্সের সঙ্গে মানানসই সেই রুপোলি হাত দু’টি, সেটিও নজর এড়ানোর উপায় নেই। সংগৃহীত
তিনি পোশাক না পরলে সূক্ষ্ম ভাবনার ছোঁয়া রেখে যান। আবার পরলেও এমন ভাবে কাঁচি চালান, যা অন্য কেউ ভাবতে পারবেন না।
এই প্রথম নয়। দিন কয়েক আগেও বিনা পোশাকে ক্যামেরার সামনে এসেছিলেন উরফি। তবে কী ভাবে নিজেকে ব্যক্তিগত রাখা যায় সে উপায়ও যে ভালই জানেন, প্রমাণ করে দিয়েছিলেন সে বারও। সামনে দু’টি ওয়াইন গ্লাস ছিল, তার পিছনেই কায়দা করে লুকিয়েছিলেন স্তন।