অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক কী উপহার পেলেন দোল উপলক্ষে? —ফাইল চিত্র।
বাক্সভর্তি বরফ, কলাপাতা চাপা দেওয়া। সেই কলাপাতা তুলতেই বেরিয়ে এল বড় আকারের ভেটকি মাছ, সঙ্গে বড় বড় বাগদা চিংড়ি, অসংখ্য ট্যাংরা মাছ আর ভোলা। এত মাছ একসঙ্গে উপহার পেয়েছেন কাঞ্চন মল্লিক। শহরের বিশিষ্ট মানুষেরা এমন উপহার মাঝেমধ্যেই পেয়ে থাকেন। তার উপর তিনি আবার বিধায়ক।
দক্ষিণ বারাসাতের বসিরহাট হাসনাবাদে বিধায়ক সপ্তর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমন্ত্রণে সেখানকার মেলায় গিয়েছিলেন কাঞ্চন। অতিথি কাঞ্চন এসেছেন, তাই তাঁদের সাধ্যমতো আদর-আপ্যায়ন করার চেষ্টা করেছেন তাঁরা। উপহার হিসাবে এত মাছ পাঠিয়েছেন অভিনেতা-বিধায়ককে। আর টাটকা মাছ উপহার পেয়ে খুশিতে গদগদ কাঞ্চনও। ভিডিয়ো করে পোস্ট করলেন নিজের ইনস্টাগ্রামে।
কাঞ্চন লেখেন, “গতকাল বিধায়ক সপ্তর্ষি ব্যানার্জীর আমন্ত্রণে বসিরহাট হাসনাবাদে (দক্ষিণ বারাসাত) মেলায় গিয়েছিলাম । সেখানে মেমেন্টো হিসাবে কি পেলাম! শেয়ার করলাম আপনাদের সাথে।”
অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজের সঙ্গে নাকি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে, এই মর্মে অভিনেতার সঙ্গে বিস্তর সমস্যা হয় স্ত্রী পিঙ্কির। যা গড়ায় আইনি পথে। ব্যক্তিগত সমস্যার জেরে বার বারই শিরোনামে উঠে এসেছে কাঞ্চনের নাম। যদিও এ প্রসঙ্গে কোনও কথা বলতেই নারাজ অভিনেতা।
শ্রীময়ীর সঙ্গে কাঞ্চনের অনেক ছবিই সমাজমাধ্যমে বার বার দেখা গিয়েছে। সে প্রসঙ্গে অবশ্য শ্রীময়ী বলেছিলেন, “কাঞ্চনদাকে আমি ছোটবেলা থেকে চিনি। আমার দাদার মতো। কে কী বলল তাতে আমার কিছু যায় আসে না।”
কাঞ্চনের বাড়ির কালীপুজোয় তত্ত্বাবধান করতে দেখা গিয়েছলি শ্রীময়ীকে। তবে কি এ বার রং খেলার দিনে কাঞ্চনের রঙে রেঙে উঠতে দেখা যাবে শ্রীময়ীকে? সেটাই দেখার।