তিতলির ভূমিকায় মধুপ্রিয়া চৌধুরী।
চরম সঙ্কটে তিতলি। তার ঘাড়ে অষ্টমী পুজোর যাবতীয় দায়িত্ব। পুষ্পাঞ্জলি, আরতি, ভোগের রান্না— একা হাতে সামলাতে হবে তাকে। শাশুড়ি দায়িত্ব দিয়েছেন। শ্বশুরমশাইয়ের কড়া নির্দেশ, সব কাজ গুছিয়ে করতে হবে। বোস বাড়ির পুজোয় কোনও অনাচার যেন না হয়। মানতে পারলে তবেই তিনি গ্রহণ করবেন তিতলিকে। মন দিয়ে একটার পর একটা কাজ যখন সেরে ফেলছে তিতলি, তখনই বিনা মেঘে বজ্রপাত। সানি এসে জানায়, সেই দিনই পাইলট হওয়ার স্কুলে ভর্তির শেষ দিন। কী করবে এ বার তিতলি? কোনটা বেছে নেবে, সংসার নাকি আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন?
ধারাবাহিক জমে গিয়েছে শঙ্কর চক্রবর্তী, মৈত্রেয়ী মিত্র, মধুপ্রিয়া চৌধুরীর অভিনয়ে
ধারাবাহিকের গতি বাড়াতে এ বার স্টার জলসার ‘তিতলি’তেও টানটান মহাপর্ব। যে ধারাবাহিক জমে গিয়েছে শঙ্কর চক্রবর্তী, মৈত্রেয়ী মিত্র, কুশল চক্রবর্তী, রিমঝিম মিত্র, আরিয়ান ভৌমিক, মধুপ্রিয়া চৌধুরীর অভিনয়ে। নায়িকার জীবনে ওলোটপালট ঘটাতে তিতলির পরম শত্রু রেহানা এই সময়ের অপেক্ষাতেই ছিল। সে আগেই জানতে পেরেছিল তিতলির গুরুদায়িত্বের এই খবর। হাতেনাতে সুযোগও পেয়ে গিয়েছে তিতলিকে জব্দ করার। কলকাঠি নাড়িয়ে অষ্টমীর দিনেই পাইলট হওয়ার অ্যাডমিশনের তারিখ ফেলেছে তাই। তিতলির জীবনে অবশ্য এই একটিই নয়, একাধিক টুইস্ট ঘটেছে ধারাবাহিক এগিয়ে চলতে চলতে। কানে শুনতে না পাওয়া তরুণীর জীবনের সব চেয়ে বড় অভিশাপ। সেই প্রতিবন্ধকতা জয় করেও আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখে সে। এমন দামি স্বপ্ন কোনওদিন বাস্তব হবে? তিতলি পারবে সংসার,কাজের দুনিয়া একসঙ্গে সামলাতে?