—ফাইল চিত্র।
এখন বাড়ির বাইরে এক পা মানেই মুখ ঢাকা মাস্কে। সেখানে শেফ আলি খান, করিনা কপূর এবং তাঁদের একরত্তি সন্তান তৈমুর আলি খানকে মুম্বইয়ের মেরিন ড্রাইভে ঘুরতে দেখা গেছে মাস্ক ছাড়াই।
কোন সাহসে মাস্ক না পরে সমুদ্র সৈকতে ঘুরছেন তাঁরা?
এমন কাণ্ডের স্বপক্ষে ভারি অদ্ভুত যুক্তি দিয়েছেন শেফ , অতিমারির কারণে গত তিন মাস ধরে বাড়িতে আটকে ছোট্ট তৈমুর। তাকে নাকি আর বাড়িতে ধরে রাখা যাচ্ছিল না। তাই আনলক পর্যায় শুরু হতেই তাঁরা সপরিবারে খোলা হাওয়ায় শ্বাস নিতে বেরিয়েছিলেন। এবং সেই সময় মেরিনা বিচে একজন মানুষও ছিলেন না। তাই তাঁরা সাময়িক মাস্ক খুলে রেখেছিলেন।
শেফের এই যুক্তি শুনে সন্তুষ্ট হননি নেটাগরিকেরা। তাঁদের দাবি, যাঁদের সন্তান এত ছোট সেই মা-বাবা কী করে এমন ঝুঁকি নেন?
আরও পড়ুন: রক্তবমি সত্ত্বেও বন্ধ করেননি শেষ ছবিতে অভিনয়, মাত্র ৩৮-এই থেমে যায় শাহরুখের এই সহঅভিনেত্রীর জীবন
এর উত্তরে শেফের সাফাই, “বাড়িতেও সারাক্ষণ মাস্ক পরে থাকার জন্য ত্বকে অস্বস্তি দেখা দিচ্ছিল। তাই আমরা ফাঁকা মেরিন ড্রাইভে প্রাকৃতিক হাওয়া ত্বকে লাগানোর জন্যই মাস্ক খুলে রেখেছিলাম। আমাদের সঙ্গে মাস্ক ছিল। বিচে লোক আসতেই তিন জনে মাস্ক পরে নিই। সঙ্গে সঙ্গে মেরিন ড্রাইভ ছেড়ে ফিরে আসি বাড়িতে।”
“আমরা যে বাড়িতেও মাস্ক পরছি, ঘর থেকে বের হচ্ছি না, বাইরের কাউকে বাড়িতে ঢুকতে দিচ্ছি না, এ কথা কিন্তু সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে না”-- অনুযোগ ‘তশন’ অভিনেতার।
আরও পড়ুন: হরর কমেডিতে ত্রয়ী
সম্প্রতি, সারা আলি খানের ড্রাইভারের কোভিড ধরা পড়েছে। বিষয়টি নিয়ে শেফের বক্তব্য, দেশের পরিস্থিতি যা তাতে যে কোনও মানুষ যে কোনও সময় সংক্রমিত হতে পারেন।