করিনা-ঐশ্বর্যা-সুস্মিতায় আজও মজে পুরুষ।
‘হ য ব র ল’ শিখিয়েছিল চল্লিশ পেরোলে বয়সটাকে ঘুরিয়ে নেওয়াও যায়! আক্ষরিক অর্থেই কি সে পথে হাঁটছেন বলিউডের পাঁচ নায়িকা? লোকে বলে, তিরিশ পেরোলেই নাকি সৌন্দর্যে ভাটার টান। সে তত্ত্বকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে চল্লিশ পার করেও এমন চোখধাঁধানো সুন্দরী। আজও যে কত পুরুষের রাতের ঘুম কাড়েন পঞ্চকন্যা!
করিনা কপূর: তিনি এসে দাঁড়ালেই লাস্যের বান ডাকে। টানটান শরীরে, উপচে পড়া যৌবনে, খোলামেলা সাজে এখনও করিনা মানেই পারদ-চড়ানো উষ্ণতা!
ঐশ্বর্যা রাই: সৌন্দর্যে সারা বিশ্বকে টেক্কা দিয়েছিলেন। সে-ও প্রায় তিন দশক হতে চলল! মধ্য চল্লিশেও রাই-সুন্দরীর ধারেকাছে ঘেঁষে কে! এখনও অনেকের কাছেই সৌন্দর্যের সংজ্ঞা মানেই ঐশ্বর্যা!
সুস্মিতা সেন: উনিশ বছরে রূপের জৌলুসে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন সারা পৃথিবীর। চল্লিশ পেরিয়েও বয়স তাতে ছাপ রাখল কই! দত্তক কন্যেরা বড় হয়ে গেল। ছেচল্লিশেও যেন সেই উনিশেই আটকে সুস্মিতা!
রূপের জেল্লায় আজও নজরকাড়া তব্বু, মালাইকা।
তব্বু: সৌন্দর্যের সঙ্গে বুদ্ধিমত্তার মিশেল বরাবরই পুরুষের প্রিয়। তাতেই মোহময়ী তব্বু। বরাবরই। পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই বয়সেও এতটুকু টাল খায়নি সেই আকর্ষণ!
মালাইকা অরোরা: সেই নব্বইয়ের দশকে ঝড় তুলেছিল তাঁর ‘ছঁইয়া ছঁইয়া’। সেই শুরু। নির্মেদ কোমর, টানটান ত্বকের জেল্লায় আজও দোলা লাগে পুরুষ হৃদয়ে। বয়সে ছোট অর্জুন কপূরের পাশেও কেমন অনায়াসে মানিয়ে যান ‘তন্বী’ মালাইকা!
সাধে কি বলে, বয়স স্রেফ একটা সংখ্যা!
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ।