Saif Ali Khan attack case

তৈমুর ও জেহ্কে‌ নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত! হামলার ঘটনার পরে বদলে গিয়েছে সইফ-করিনার জীবন

দুই সন্তানকে কখনওই ছবিশিকারিদের থেকে আড়াল করেননি তারকা সইফ আলি খান ও করিনা কপূর খান। বরং ছবিশিকারিদের সঙ্গে দুই খুদের ভালই সখ্য।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৯ জানুয়ারি ২০২৫ ১৬:৩১
Share:

তৈমুর-জেহ্‌কে নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত সইফ-করিনার। ছবি: সংগৃহীত।

বড় অঘটন ঘটে গিয়েছে পরিবারের উপর দিয়ে। তার পর থেকে বেড়েছে নিরাপত্তা। বদলে গিয়েছে অনেক কিছুই। বিশেষ করে, দুই সন্তান তৈমুর ও জেহ্কে‌ আরও আগলে রাখছেন সইফ আলি খান ও করিনা কপূর খান। দুই সন্তানকে কখনওই ছবিশিকারিদের থেকে আড়াল করেননি তারকা দম্পতি। বরং ছবিশিকারিদের সঙ্গে দুই খুদের ভালই সখ্য। ক্যামেরার সামনে নানা অঙ্গভঙ্গিও করতে দেখা গিয়েছে তাদের অতীতে। কিন্তু সে সব হয়তো আর হবে না।

Advertisement

১৬ জানুয়ারি সইফ-করিনার বাড়িতে মধ্যরাতে প্রবেশ করেছিলেন এক ব্যক্তি। ডাকাতির উদ্দেশ্যেই তিনি হানা দিয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে। বাধা দিতে গেলে তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন সইফের উপরে। ছ’বার ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন সইফ। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ঠিকই, কিন্তু আগের থেকে জোরদার হয়েছে তাঁদের নিরাপত্তা। এ বার সইফ ও করিনা ছবিশিকারিদের কাছে এক বিশেষ অনুরোধ করেছেন। তাঁদের আর্জি, এ বার থেকে বাচ্চাদের ছবি যেন তাঁরা একটু কমই তোলেন।

এখানেই শেষ নয়। বান্দ্রায় সইফ-করিনার বাড়ির সামনে প্রায়ই ক্যামেরা তাক করে দাঁড়িয়ে থাকেন ছবিশিকারিরা। তাঁদের উদ্দেশ্য, বাড়ি থেকে কেউ বেরোলেই তাঁদের ছবি তোলা। সইফ-করিনার অনুরোধ, এ বার এ সব বন্ধ করতে হবে। তবে যে কোনও অনুষ্ঠানে পৌঁছলে তাঁদের ছবি তোলায় কোনও বাধা নেই, জানিয়েছেন তারকা দম্পতি।

Advertisement

ঘটনার রাতে সইফ রক্তাক্ত অবস্থায় অটোয় চেপে পৌঁছেছিলেন লীলাবতী হাসপাতালে। তখন তাঁর পিঠে গেঁথে ছিল আড়াই ইঞ্চির একটি ছুরি। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সেই ছুরি বার করা হয়। ঘটনার কয়েক দিন পরেই গ্রেফতার হন মূল অভিযুক্ত শরিফুল ইসলাম।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement