সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্ফোরক মন্তব্য করা তাঁর স্বভাব। পলিটিক্যালি কারেক্ট না থাকাটাই রুটিন। কিন্তু সেই একই জিনিস যে ব্যুমেরাং হয়ে যেতে পারে তা বোধহয় ভাবেননি ঋষি কপূর! সম্প্রতি এক পাক মহিলা অশালীন ভাষায় আক্রমণ করেছেন অভিনেতাকে। ঋষিও ছেড়ে দেওয়ার পাত্র নন। সব মিলিয়ে টুইটার সরগরম এই নয়া বিতর্কে।
বিষয়টি ঠিক কী?
আরও পড়ুন, ‘সপ্তককে আর মিস করি না, ফের বিয়ে করতে চাই’
সম্প্রতি ভারতপাক সম্পর্কের উন্নতিতে সিনেমা ও খেলার অবদান প্রসঙ্গে ঋষি মন্তব্য করেন ভারত সব রকম ভাবে চেষ্টা করলেও পাকিস্তান শুধু ঘৃণা পোষণ করে। কিন্তু হঠাত্ করে কেন ঋষি সোমবার এ নিয়ে সরব হলেন? ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা চরবৃত্তির অভিযোগে ভারতীয় নৌসেনার প্রাক্তন কর্মী কুলভূষণ যাদবের মৃত্যুদণ্ডের কথা পাকিস্তান ঘোষণা করেছে ওই দিনই। সেই ঘটনার কথা মাথায় রেখেই হয়তো ঋষি ওই টুইট করেছেন। '
সম্প্রতি ভারতপাক সম্পর্কের উন্নতিতে সিনেমা ও খেলার অবদান প্রসঙ্গে ঋষি মন্তব্য করেন ভারত সব রকম ভাবে চেষ্টা করলেও পাকিস্তান শুধু ঘৃণা পোষণ করে। কিন্তু হঠাত্ করে কেন ঋষি সোমবার এ নিয়ে সরব হলেন? ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা চরবৃত্তির অভিযোগে ভারতীয় নৌসেনার প্রাক্তন কর্মী কুলভূষণ যাদবের মৃত্যুদণ্ডের কথা পাকিস্তান ঘোষণা করেছে ওই দিনই। সেই ঘটনার কথা মাথায় রেখেই হয়তো ঋষি ওই টুইট করেছেন।
এই টুইটের পরেই এক পাক মহিলা ঋষিকে গালাগালি দিয়ে পাল্টা টুইট করেন। উত্তরে ঋষি বলেন ‘মুখ সামলে কথা বলুন। আপনার ভাষা ঠিক করুন। আমি নিশ্চিত কী ভাবে বড়দের সঙ্গে কথা বলতে হয় তা আপনার বাবামা শেখাননি।’ এর উত্তরে ফারিয়া নামের ওই মহিলা বলেন ‘আমার বাবামা আমাকে ভালই শিক্ষা দিয়েছেন। কিন্তু আপনার মতামতের সঙ্গে এই মরালিটির লেকচার খাপ খায় না।’ পাল্টা উত্তরে ঋষি ধরিয়ে দেন তিনি মরালিটি নয় ভাষার ব্যবহার নিয়ে কথা বলেছিলেন। পরে ফের ঋষি টুইট করেন ‘এ ধরনের মেয়েরা গালাগালি দেওয়ার পর যখন দেখে সকলের সামনে ধরা পড়ে গিয়েছে তখন আবার সরিয়ে নেয় টুইট!’
কিন্তু, টুইট এবং পাল্টা টুইটে আসলে ঋষির অসহিষ্ণুতাই ধরা পড়েছে বলে মনে করছেন বলিউডের একটা অংশ।