অবশেষে প্রকাশ্যে এল আদিরা চোপড়ার ছবি। আজ তার এক বছরের জন্মদিন। আর জন্মদিনেই প্রথম মেয়ের ছবি শেয়ার করলেন রানি।
রানি মুখোপাধ্যায় এবং আদিত্য চোপড়ার মেয়ের ছবি নিয়ে গত এক বছরে বারবার উত্তাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া। বেশ কিছু ভুয়ো ছবি ছড়িয়েছে ওয়েব দুনিয়ায়। মাত্র দু’বার রানি শেয়ার করেছিলেন, না! আদিরার ছবি নয়। বরং একবার আদিরার জুতোর ছবি আর একবার আদিরার পিছন থেকে শুয়ে থাকার ছবি শেয়ার করেছিলেন নায়িকা। এতদিনে সত্যিই আদিরার ছবি শেয়ার করলেন। ঘুমন্ত মেয়ের সঙ্গে রয়েছেন মা রানিও। যশ রাজ ফিল্মসের টুইটারে রয়েছে সে ছবি।
আদিরার প্রথম ছবি।— টুইটারের সৌজন্যে।
আরও পড়ুন, জীবনের সবচেয়ে বড় ভয় কী? আলিয়া বললেন…
২০১৪তে আদিত্য চোপড়ার সঙ্গে ঘর বেঁধেছিলেন রানি। বলিউডি জৌলুস থেকে অনেকটা দূরে ইতালিতে ঘনিষ্ঠ আত্মীয়বন্ধুদের সঙ্গে করেছিলেন বিয়ের অনুষ্ঠান। ব্যক্তিগত জীবন সবসময়ই পর্দার আ়ড়ালে রেখেছেন এই দম্পতি। সুতরাং মেয়েকেও যে মিডিয়ার স্পটলাইট থেকে দূরে রাখবেন এটাই স্বাভাবিক। তবে এতদিনে আদিরাকে সকলের সামনে আমার সঠিক সময় হয়েছে বলেই মনে করেন তাঁরা। জন্মদিনে মেয়েকে একটি খোলা চিঠিও লিখেছেন নায়িকা। মা হওয়ার কী ভাবে তাঁর জীবন বদলে গিয়েছে শেয়ার করেছেন সে কথাও। রানি লিখেছেন ‘‘আমি এখন আগের থেকে অনেক শান্ত হয়ে গিয়েছি ধৈর্য বেড়েছে অনেক কিছু এখন ক্ষমা করতে শিখেছি। এটা হয়েছে এক রাতের মধ্যেই। যখন জানলাম আমি মা হয়েছি। আশা করি কোনও ভয় ছাডা আমি আদিরাকে বড় করে তুলতে পারব। অনেক সাহস নিয়ম জ্ঞান ভাল ব্যবহার ওকে শেখাতে পারব। আমি চাই ওর জন্য সকলে গর্বিত হোক। যদি কেউ ওকে নিয়ে গর্ব নাও করে মা হিসেবে আমি ওকে নিয়ে সারাজীবন গর্ব করব।’’
২০১৪তে আদিত্য চোপড়ার সঙ্গে ঘর বেঁধেছিলেন রানি। বলিউডি জৌলুস থেকে অনেকটা দূরে ইতালিতে ঘনিষ্ঠ আত্মীয়বন্ধুদের সঙ্গে করেছিলেন বিয়ের অনুষ্ঠান। ব্যক্তিগত জীবন সবসময়ই পর্দার আ়ড়ালে রেখেছেন এই দম্পতি। সুতরাং মেয়েকেও যে মিডিয়ার স্পটলাইট থেকে দূরে রাখবেন এটাই স্বাভাবিক। তবে এতদিনে আদিরাকে সকলের সামনে আমার সঠিক সময় হয়েছে বলেই মনে করেন তাঁরা। জন্মদিনে মেয়েকে একটি খোলা চিঠিও লিখেছেন নায়িকা। মা হওয়ার কী ভাবে তাঁর জীবন বদলে গিয়েছে শেয়ার করেছেন সে কথাও। রানি লিখেছেন ‘‘আমি এখন আগের থেকে অনেক শান্ত হয়ে গিয়েছি ধৈর্য বেড়েছে অনেক কিছু এখন ক্ষমা করতে শিখেছি। এটা হয়েছে এক রাতের মধ্যেই। যখন জানলাম আমি মা হয়েছি। আশা করি কোনও ভয় ছাডা আমি আদিরাকে বড় করে তুলতে পারব। অনেক সাহস নিয়ম জ্ঞান ভাল ব্যবহার ওকে শেখাতে পারব। আমি চাই ওর জন্য সকলে গর্বিত হোক। যদি কেউ ওকে নিয়ে গর্ব নাও করে মা হিসেবে আমি ওকে নিয়ে সারাজীবন গর্ব করব।’’