Jisshu Sengupta-Nilanjanaa Sengupta

সংসারে যিশু নেই, দুই মেয়ের হাত শক্ত করে ধরে নীলাঞ্জনা! বিচ্ছেদের জল্পনায় নতুন ইঙ্গিত

টলিপাড়ায় গুঞ্জন, যিশু ও নীলাঞ্জনার মধ্যে এক তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশ ঘটেছে। তৃতীয় ব্যক্তি নাকি যিশুরই আপ্তসহায়ক।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪ ১২:৪৮
Share:

(বাঁ দিকে) যিশু সেনগুপ্ত। জ়ারা সেনগুপ্ত ও সারা সেনগুপ্তের সঙ্গে মা নীলাঞ্জনা সেনগুপ্ত (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।

যিশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের বিবাহবিচ্ছেদের জল্পনা এই মুহূর্তে টলিপাড়ার চর্চার কেন্দ্রে। সমাজমাধ্যম থেকে ‘সেনগুপ্ত’ পদবি ও যিশুর সঙ্গে সমস্ত ছবি সরিয়ে দেন নীলাঞ্জনা। শুক্রবার রাতে একটি পোস্ট করে সেই জল্পনা আরও বাড়িয়ে দিলেন তিনি। যদিও যিশু বা নীলাঞ্জনা কেউই এ বিষয়ে মুখ খোলেননি।

Advertisement

নীলাঞ্জনা কিছু দিন আগে একটি পোস্ট করেছিলেন। সেখানে নিজের শক্তির উৎস হিসেবে দুই মেয়ে সারা ও জ়ারা এবং বোন চন্দনার নাম উল্লেখ করেন। কোথাও ছিল না যিশুর নাম। শুক্রবার রাতের পোস্টেও সেই একই ইঙ্গিত দিলেন নীলাঞ্জনা। ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি ছবি ভাগ করে নেন নীলাঞ্জনা। পেন্সিলে আঁকা তিনটি ভল্লুক। দেখা যাচ্ছে, তিনটি ‘টেডি বেয়ার’ পরস্পরের হাত ধরাধরি করে রয়েছে। মাঝখানে ভালবাসার চিহ্ন, একটি হৃদয়-প্রতীক। এই পোস্টে দুই মেয়ে সারা ও জ়ারাকে ট্যাগ করেন নীলাঞ্জনা। দুই মেয়ে নিনি ও চিনির (সারা-জ়ারার ডাক নাম) হাত ধরে রয়েছেন মা। ছবির অর্থ খানিকটা এমনই।

উল্লেখ্য, শোনা যাচ্ছে যিশু ও নীলাঞ্জনার মধ্যে এক তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশ ঘটেছে। সেই তৃতীয় ব্যক্তি নাকি যিশুরই আপ্তসহায়ক। এই নিয়েই সংসারে ভাঙন। টলিপাড়ায় গুঞ্জন, পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছয় যে নীলাঞ্জনা নাকি আত্মহত্যা পর্যন্ত করতে গিয়েছিলেন। তার পরেই নীলাঞ্জনার পোস্ট ঘিরে জল্পনা ছড়ায়। এই পরিস্থিতিতে মায়ের পাশে রয়েছেন দুই মেয়ে সারা ও জ়ারা।

Advertisement

সারা দু’দিন আগেই নীলাঞ্জনার সঙ্গে একটি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছিলেন, “এই খেলায় তুমিই সবচেয়ে শক্তিশালী মহিলা।” তা ছাড়া বাবাকে ইনস্টাগ্রামে আনফলো করেছেন যিশু-নীলাঞ্জনার সদ্য-স্নাতক কন্যা সারা। এর পর থেকেই জল্পনা আরও ঘনিয়েছে। তবে যিশু এখনও এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement