ঘোল খেয়ে করতে হল ‘নেশা’ হওয়ার নাটক। তিন দিন ধরে ‘নিম ফুলের মধু’ সিরিয়ালের শুটিং ফ্লোরে রঙের উৎসব হওয়ায় খুশি সবাই। ছবি: সংগৃহীত।
মাঝে আর মাত্র এক দিন। মঙ্গলবার দোলযাত্রা। সময়ের কিছুটা আগেই অবশ্য দত্ত বাড়িতে দোল এসে গিয়েছে। চারিদিকে রঙিন। রং লেগেছে সৃজন আর পর্ণার মনেও। আপাতত ‘নিম ফুলের মধু’ সিরিয়ালের সদস্যরা মেতেছেন দোল খেলায়। ভাঙ খেয়ে সেই আনন্দে যেন জোয়ার এসেছে। ক্যামেরার সামনে এই দৃশ্য দেখা গেলেও, বাস্তবে অবশ্য এ রকম কিছুই হয়নি। রঙ খেলা হয়েছে ঠিকই। কিন্তু তাঁরা সবাই রয়েছেন সজ্ঞানেই। ঘোল খেয়ে করতে হল ‘নেশা’ হওয়ার নাটক। তিন দিন ধরে ফ্লোরে রঙের উৎসব হওয়ায় তাই খুব খুশি সবাই।
আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে যোগাযোগ করা হয়েছিল সৃজনের বৌদি মৌমিতা অর্থাৎ মানসী সেনগুপ্তর সঙ্গে। তাঁর কথায়, “সময়ের আগেই দোল চলে এসেছে। খুব মজা লাগছে। গত বছর মুম্বইয়ে থাকায় একদম দোল খেলতে পারিনি। এ বারে তাই পুষিয়ে নিচ্ছি। দত্ত বাড়িতে রঙ খেলা শুরু হয়ে গিয়েছে। সাধারণ ঘোল খেয়ে ক্যামেরার সামনে আমরা ভাঙ খাওয়ার নাটকও করে ফেলেছি। তবে দোলের দিন ছুটি আছে, তাই আমরা দত্ত বাড়ির সদস্যরা বাগানবাড়িতে গিয়ে মজা করব।”
আপাতত পর্ণা আর সৃজন ‘কাছাকাছি’ আসায় বেজায় সমস্যায় সৃজনের মা এবং বৌদি। পর্ণার জীবনে অশান্তি হলেও গল্পের এই মোড় দর্শকের বেশ পছন্দ হয়েছে। তাই আপাতত টিআরপি তালিকায় প্রথম পাঁচে জায়গা করে নিয়েছে ‘নিম ফুলের মধু’।