প্রশ্নোত্তর পর্বে মজেছিলেন মিমি।
ইনস্টাগ্রামে ৩০ লক্ষ ‘ফলোয়ার’ ছুঁলেন মিমি চক্রবর্তী। অর্থাৎ বর্তমানে এত সংখ্যক মানুষ ইনস্টাগ্রামে তাঁর ছবি, ভিডিয়ো দেখার জন্য তাঁকে ‘ফলো’ বা অনুসরণ করেন। অনুরাগীদের ধন্যবাদ জানাতে একটি প্রশ্নোত্তর পর্বে মজেছিলেন মিমি। তখনই এক জন জানতে চান, মিমি কী ভাবে নিজের ত্বকের যত্ন নেন। উত্তরে সাংসদ অভিনেত্রী বলেন, “ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য যে নিয়মগুলি আপনি পালন করছেন, সেগুলিই মন দিয়ে করে যান। এক দিনেই সুফল পাওয়া যাবে না। টানা করে যেতে হবে। জল খেতে হবে। ত্বককে আর্দ্র রাখতে হবে। আর অতি অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন মাখতে হবে।”
এই তো গেল ত্বকের কথা। মিমির মনের খবর কী? মন খারাপ হলে কী করেন তিনি? জানতে চাইলেন এক অনুরাগী। ‘গানের ওপারে’ ধারাবাহিকের পুপের উত্তর, “মন খারাপ হলে আমি খুব একটা কিছু করি না। বেশি ভাবনাচিন্তা করি আর ভুলভাল খেয়ে ফেলি। বিশেষ করে মিষ্টি। আর ঘুমোই।”
এর পরেই আরও এক অনুরাগীর প্রশ্ন, অভিনেত্রী বা সাংসদ না হলে কী হতেন? সময় না নিয়েই মিমির উত্তর, ‘পপস্টার’। ম্যাডোনার ভক্ত মিমি। তাঁকে দেখেই প্রথম ‘পপস্টার’ হওয়ার ইচ্ছে জাগে তাঁর। অতীতে আনন্দবাজার অনলাইনকে মিমি বলেছিলেন, “ছোটবেলা থেকেই বাড়িতে গানবাজনার পরিবেশ। আমি নিজে কখনও গান শিখিনি। কিন্তু টিভিতে ম্যাডোনাকে দেখে রকস্টার হওয়ার ইচ্ছে ছিল। মনে হত, হাতে গিটার নিয়ে অজস্র মানুষের সামনে গান গাইব।”