মাস্ক ছাড়া তৈমুর। যদিও মুখ ঢেকেছেন করিনা এবং সইফ।
এত দিন কঠোর ভাবে মেনে এসেছেন লকডাউন। সইফ, তৈমুরকে নিয়ে বাড়িতেই বন্দি ছিলেন করিনা কপূর খান। নিয়ম একটু আলগা হতেই বর-ছেলেকে নিয়ে মেরিন ড্রাইভে হাঁটতে বেরিয়েছিলেন তিনি।
মেরিন ড্রাইভের ফুরফুরে হাওয়ায় প্রাণভরে নিচ্ছিলেন নিঃশ্বাস। ছেলে তৈমুরকে কাঁধে চাপিয়ে বাবা সইফ নবাবি মেজাজে কাটাচ্ছিলেন ‘কোয়ালিটি টাইম’। কিন্তু একি! তৈমুরের মুখে মাস্ক কোথায়? মাস্ক নেই তৈমুরের ন্যানির মুখেও।
বাধ সাধে মুম্বই পুলিশ। মাস্ক প্রসঙ্গে কিছু না বললেও ছোট্ট তৈমুরকে দেখে মুম্বই পুলিশ খানিক ধমকেই দেয় বাবা-মাকে। “ছোট বাচ্চাকে নিয়ে একদম বাইরে আসবেন না।” এ দিকে করিনা খানিক অবাক। “বাইরে নিয়ে আসব না”, বিস্ময় তাঁর চোখে। পুলিশ মনে করিয়ে দেন, বিশেষ কারণ ছাড়া দশ বছরের নিচে বাচ্চা এবং ৬৫ বছরের বেশি ব্যক্তিদের এই আনলকডাউন- ১-এও কিন্তু বাড়ি থেকে বেরোনো নিষেধ। তৈমুরের বয়স মোটে সাড়ে তিন। তাই আগামী কয়েক মাস তাঁর বাড়ির বাইরে পা! একেবারেই নয়।
দেখুন সেই ভাইরাল ভিডিয়ো
A post shared by रोज़ समाचार (@rozsamachar) on
এ দিকে পতৌদি পরিবারের মেরিন ড্রাইভ ভ্রমণের ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই তৈমুরের মাস্ক না পরা নিয়ে শুরু হয়ে যায় চরম ট্রোলিং । কেন মাস্ক ছিল না তাঁর মুখে? প্রশ্ন তোলেন নেটাগরিকরা। অনেকে আবার মুম্বই পুলিশের প্রশংসাও করেন। সেলেব হলেও যে নিয়মে ছাড় নেই, তা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান নেটাগরিকদের একাংশ।
ট্রোলে ছেয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া