শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হলেন কঙ্গনা।
বৃহণ্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন (বিএমসি) যদি বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতে আবেদন করে, তা হলে কঙ্গনার যুক্তি না শুনে কোনও পদক্ষেপ করা উচিত নয় আদালতের। এই মর্মে আগেভাগেই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানালেন কঙ্গনা রানাউত।
শুক্রবার বম্বে হাইকোর্ট অভিনেত্রীর বাংলো ভাঙার নোটিস খারিজ করে দেয়। এরই পাশাপাশি কঙ্গনাকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশও জারি করেছে আদালত। এই ঘোষণাকে কঙ্গনা নিজের ‘জয়’ বলে চিহ্নিত করেছেন। সম্ভবত সেই জয় নিশ্চিত করতেই বুধবার তড়িঘড়ি তিনি এই আবেদন পাঠান শীর্ষ আদালতে।
সেপ্টেম্বরের শুরুতে কঙ্গনার পালি হিলের বাংলোটি ‘অবৈধ নির্মাণ’ বলে অভিহিত করে নোটিস পাঠিয়েছিল বিএমসি। কিন্তু অভিনেত্রী তখন হিমাচলে ছিলেন। নোটিস পাঠানোর ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই কঙ্গনার বাংলো ভাঙতে শুরু করে দিয়েছিল তারা। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বম্বে হাইকোর্ট কঙ্গনার বাড়ি ভাঙায় স্থগিতাদেশ দেয়। তার পর কঙ্গনা বিএমসি-র এই কাজকে ‘বেআইনি’ দাবি করে হাইকোর্টে একটি পিটিশন জমা দেন। তিনি দাবি করেছিলেন, ক্ষমতার অপব্যবহার করে অন্যায় ভাবে শিবসেনা বিএমসি-কে দিয়ে এই কাজ করিয়েছে।
আরও পড়ুন: কঙ্গনার বাংলো ভাঙার নির্দেশ খারিজ বম্বে হাইকোর্টে
আরও পড়ুন: ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় আর প্রতিবাদ নয়, ওটা খেলার জায়গা হয়ে গিয়েছে’