Janhvi Kapoor

ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেই তো ইএমআই দিই! যত লোকে পছন্দ করেন, তত ভাল: জাহ্নবী

কাজের ফাঁকে সমাজমাধ্যমে যা কিছু পোস্ট করেন জাহ্নবী, তা সবই নাকি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত! জানালেন, সমাজমাধ্যমের ব্যবহার ‘মজাদার’! সেই উপার্জন থেকেই তো বাড়ির ইএমআই দেন।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০২২ ১৮:০৪
Share:

উপার্জনের বিকল্প উপায় জাহ্নবীর -ফাইল চিত্র

পর্দায় তিনি পাশের বাড়ির ছা-পোষা মেয়েটি। কিন্তু বাস্তব জীবনে আসলে যে বনি কপূরের চোখের মণি জাহ্নবী কপূর! মুখ ফুটে বলতে না বলতেই সব কিছু মুখের সামনে পেয়ে গিয়েছেন তিনি। বাবা বনি কপূর জানান, ছোট থেকে মাকে না দেখলেই ঠোঁট ফুলে যেত জাহ্নবীর। শ্রীদেবীকে ছাড়া এক মুহূর্ত থাকতেন না। সেই মেয়েই বড় হয়ে মাকে ছাড়া এখন কেমন স্বাবলম্বী! তিনি আর ‘শ্রীদেবী-কন্যা’ নন, স্বনামধন্য অভিনেত্রী হিসাবেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন ইন্ডাস্ট্রিতে।

Advertisement

শুধু তা-ই নয়, মাথায় তাঁর বুদ্ধিও খেলে ভালই। কাজের ফাঁকে সমাজমাধ্যমে যা কিছু পোস্ট করেন জাহ্নবী, তা সবই নাকি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত! ‘মিলি’ মুক্তির পর এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী নিজেই ফাঁস করলেন সে কথা। জানালেন, সমাজমাধ্যমের উপার্জন থেকেই তো বাড়ির ইএমআই দেন। বাকিটা হাতখরচ।

সম্প্রতি তাঁর সম্পর্কে মানুষের ধারণা নিয়েও মুখ খুললেন জাহ্নবী। বললেন, “অনেক সময়েই লোককে বলতে শুনেছি, আমি আর আমার পর্দায় উপস্থিতি এক নয়। এমনিতে আমার চটক রয়েছে। এ দিকে পর্দায় সাদামাটা তরুণীর চরিত্রে। আমি বলব, সেটাই তো শিল্প! সেটাই আমার কাজ। এই হিসেবনিকেশ না করাই তো ভাল। আমায় যদি কোনও পার্টিতে মণীশ মলহোত্রের শাড়িতে দেখে চমকে যান, তা হলে মুশকিল। ছবিতে তো কুর্তি পরে দেখবেনই। দুটো এক হয় কী ভাবে!”

Advertisement

এর পরই জাহ্নবীর দাবি, সমাজমাধ্যমটা মজা করেই ব্যবহার করেন। এতে ইএমআই দিতে সুবিধে হয়। কী রকম? জাহ্নবীর কথায়, “আমায় যদি পাঁচটা লোকের ‘কিউট’ মনে হয়, তা হলে আরও বেশি বেশি নজরে আসব। বেশি লোকে লাইক করবে আমার ছবি। তা থেকে কয়েকটা সংস্থার প্রস্তাব আসবে। মোটের উপর, ধারের কিস্তি মেটানো সহজ হবে আমার পক্ষেই।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement