ফাল্গুনী পাঠক। ছবি: সংগৃহীত।
লোকে তাঁকে চেনেন ‘ডান্ডিয়া কুইন’ নামে। মহারাষ্ট্র, গুজরাত-সহ দেশের পশ্চিম অংশে গরবা আর ডান্ডিয়া অনুষ্ঠানের সব থেকে বড় নাম তিনি। তবে গানের জগতে তাঁর আত্মপ্রকাশ ১৯৯৮ সালে। একক অ্যালবামের মাধ্যমে। হিন্দি বেসরকারি চ্যানেলে তাঁর গাওয়া গান ‘চুড়ি যো খনকি’, ‘মেরি চুনর’, ‘ম্যায়নে পায়েল হ্যায় ছনকাই’-এর মতো গানগুলি ছিল বিপুল হিট। নব্বইয়ের দশকের নস্ট্যালজিয়া হলেন এই ফাল্গুনী। তবে হিন্দি ছবির গানে কখনওই সে ভাবে পসার ছিল না তাঁর। বরং তিনি ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন ‘ডান্ডিয়া কুইন’।
নবরাত্রির সময় গুজরাত-সহ মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গার গরবার যে অনুষ্ঠান হয়, তাতেই প্রতি দিন অনুষ্ঠানের জন্য ‘ডান্ডিয়া কুইন’-এর পারিশ্রমিক ১৯ লক্ষ ৪৪ টাকা। প্রায় ২০ লক্ষ টাকা। মোটামুটি এই সময় অনুষ্ঠানে করে প্রায় দু’কোটির কাছাকাছি রোজগার করে ফেলেন ফাল্গুনী। বেশ অনেক বছর ধরে নবরাত্রির সময় পারফর্ম করেন ফাল্গুনী পাঠক। পরিসংখ্যান বলছে, গত ১০ বছরে তাঁর পারিশ্রমিক বেশ ওঠানামা করেছে। ২০০৯-এ প্রথম বার তাঁর পারিশ্রমিক কোটি ছাড়িয়েছিল। তিনি নিয়েছিলেন এক কোটি টাকা। এর পর ২০১৩-য় তাঁর পারিশ্রমিক ২ কোটির গণ্ডি ছাড়ায়।