দোলের আড্ডায় খোশমেজাজে অম্বরীশ ভট্টাচার্য এবং নুসরত জাহান। গানের তালে নেচেও উঠলেন তাঁরা।
'শেষবেলায়' গাইলেন সোমলতা আচার্য । সুজয়প্রসাদ চট্টোপাধ্যায় উপহার দিলেন কবিতা।
মনামী ঘোষ এবং অদিতি মুন্সি। প্রথমজন নাচের ছন্দে মন ভোলাতে ভালবাসেন। দ্বিতীয় জনের কীর্তনের সুরে মুগ্ধ শ্রোতারা। রঙের উৎসবেও অন্যথা হল না।
‘খেলবো হোলি ছবি তুলবো না তাই কখনও হয়!’ মনামীর নিজস্বীতে বিশ্বনাথ, মানালী, অনিন্দ্য এবং সুরজিৎ।
‘হামি’র সুরে সকলকে ভাসিয়ে নিয়ে গেল ছোট্ট রণিতা। গলা মেলালেন মনামীও।
‘আনন্দবাজার গ্রুপ অব পাবলিকেশনস’-এর এডিটর এমিরেটাস এবং ভাইস চেয়ারম্যান অভীক সরকারের সঙ্গে আলাপচারিতায় পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়।
সাদা-কালোয় মন মজেছে ‘বেলাশেষ’ পিউ এবং পলাশের। অর্থাৎ মনামী ঘোষ এবং অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গে রয়েছেন মৈনাক বন্দ্যোপাধ্যায়।
জমজমাট বসন্ত উৎসব। সুরজিৎ এবং অম্বরীশের গান। কণীনিকার নাচ।
শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এবং নুসরত জাহানের আলাপচারিতা।
‘রঙ্গবতী’র সুরে নেচে উঠলেন বিশ্বনাথ, কনীনিকা, মনামী, অম্বরীশ এবং নুসরত।
বিশ্বনাথ বসুর সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় আদিত্য সেনগুপ্তর।
রঙের উৎসবে সুরে সুর মেলালেন আদিত্য সেনগুপ্ত এবং খেয়া চট্টোপাধ্যায়। গেয়ে উঠলেন ‘তোমাকে বুঝি না প্রিয়।’
নাচ-গানের ফাঁকেই নিজেদের মতো করে আড্ডা দিলেন খেয়ালি দস্তিদার, আদিত্য সেনগুপ্ত, খেয়া চট্টোপাধ্যায়, অম্বরীশ ভট্টাচার্য এবং অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়।
পাশাপাশি শ্রীময়ী চট্টরাজ এবং নন্দিতা রায়। দোল নিয়ে নিজেদের অনুভূতির কথা বললেন তাঁরা।
টলিউডের অন্যতম পরিচালক জুটি শিবপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় এবং নন্দিতা রায়। রঙের উৎসবে প্রিয় মানুষদের একসঙ্গে পেয়ে উচ্ছ্বসিত দু'জনেই।
বিয়ের পর প্রথম দোল দেবলীনা কুমারের। ‘নীল দিগন্তে’ গানে নেচে উঠলেন অভিনেত্রী।
মেয়ে দেবলীনার সঙ্গেই বসন্ত উৎসবে সামিল হয়েছিলেন দেবাশিস কুমার।