প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়: বাবা বিশ্বজিত্ চট্টোপাধ্যায়, ৬০র দশকের নামকরা অভিনেতা। ছেলে ৩০ বছরের ওপরে এক রোখা রাজ করে চলেছেন। নাম প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায় ওরফে টলি’র বুম্বাদা। প্রথম পর্দায় আসা ১৯৬৮সালে। হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায়ের ‘ছোট্ট জিজ্ঞাসা’ ছবিতে, সঙ্গে ছিলেন বাবা বিশ্বজিত্ও।
ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত: টলিউটডের ‘বেগামজান’ উনি। ছোট থেকেই ‘স্টার’। নাচ, অভিনয় এমনকী হাতের কাজেও সমান পারদর্শী ঋতুপর্ণা। জাতীয় পুরস্কারও রয়েছে ঝুলিতে। প্রভাত রায়ের ‘শ্বেত পাথরের থালা’ ছবিতে আত্মপ্রকাশ।
আবির চট্টোপাধ্যায়: ব্যোমকেশ টু ফেলু মিত্তির আবার এখন ব্যাক টু ব্যোমকেশ। রূপোলি পর্দার জাঁদরেল অভিনেতাদের মধ্যে অন্যতম আবির চট্টোপাধ্যায়। বিবাহিত হলেও ফ্যানের সংখ্যা প্রচুর। গালের কাটা দাগে প্রায়শই হার্ট স্কিপ করে ফেলেন তরুণীরা। এ ছবিতেও ধরা পড়ছে আবিরের ইনোসেন্স।
রাইমা সেন: দিদা সুচিত্রা সেন, মা মুনমুন সেন। তাই সৌন্দর্য্যের ছাপ তো থাকবেই। ছোট থেকেই রাইমা এবং রিয়া দুজনেই তাঁর মায়ের আদরের। ‘গডমাদার’ ছবিতে আত্মপ্রকাশ করেন রাইমা। প্রথম বাংলা ছবি ‘নীল নির্জনে’।
কোয়েল মল্লিক: এখন তিনি বিবাহিতা। একটা দেড় বছরের বিরতি নিয়েছিলেন ফিল্মি দুনিয়া থেকে। সম্প্রতি জানালেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের সিনেমায় আবার ব্যাক করছেন। কোয়েল মল্লিক পরিচিত টলিপাড়ায় ‘মিষ্টি মেয়ে’ হয়েই। তাঁর ছোটবেলার ছবি প্রমাণ করছে ‘মিষ্টি’ তিনি ছোট থেকেই।
দেব: এখন শুধু সুপারস্টার অভিনেতা দেব নয় সাংসদ দীপক অধিকারী তিনি। জনগণের সেবায় নিয়োজিত। আবার রূপোলি পর্দার চরিত্রও ঠিক সামলাচ্ছেন সমান তালে। সদ্য মুক্তি পেল সৃজিতের ‘জুলফিকার’। মার্কাস’র ভূমিকায় কথা না বলেও দাপিয়ে অভিনয় করে গেলেন। ছোটবেলার দেব রইল এ ছবিতে।
সোহম চক্রবর্তী: চোখে পড়ে যান, অভিনেতা রঞ্জিত মল্লিকের। খুদে সোহম তখন আড়াই বছরের। সে সময়েই প্রথম ছবি। ১৯৮৭ ‘ছোট বউ’, তারপর একে একে ‘চাঁদের বাড়ি’, ‘বা়জিমাত’। ‘হরলিক্স’ হাতে সোহমকে এমনই দেখতে ছিল।
শ্রাবন্তী: ২০১৬তে বিয়ে করলেন। হার্টথ্রবের দু’বার বিয়েতে ফ্যানকুল কিন্তু অনেকটাই দুঃখ পেয়েছে। টলি সুন্দরীদের তালিকায় অনেকটাই ওপরের দিকে রয়েছেন শ্রাবন্তী। রূপে-গুণে অভিনয়েও সমানভাবে জনপ্রিয় শ্রাবন্তী। ‘মায়ার বাঁধন’ সিনেমায় প্রথম অভিনয় শ্রাবন্তীর।