শুরু থেকেই বিতর্কে মহেশ মঞ্জরেকরের ‘নায় ভরন ভাট লোঞ্চা কোন নায় কোঞ্চা’। আপত্তিকর দৃশ্যে মহিলা এবং শিশুদের ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছিল। সেন্সর বোর্ড (সিবিএফসি) থেকে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছবি হিসেবে শংসাপত্র পেলেও বেশ কিছু দৃশ্য বাদ যায় ছবি থেকে।
বিপাকে মহেশ মঞ্জরেকর
আরও বিপাকে পরিচালক মহেশ মঞ্জরেকর। তাঁর মরাঠি ছবি ‘নায় ভরন ভাট লোঞ্চা কোন নায় কোঞ্চা’ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল আগেই। ছবিতে নারী ও শিশুকে নিয়ে আপত্তিকর দৃশ্য রয়েছে, এই অভিযোগে আগেই মহেশের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছিল।
বুধবার পুলিশের পক্ষ থেকে সংবাদ সংস্থাকে জানানো হয়, ‘নায় ভরন ভাট লোঞ্চা কোন নায় কোঞ্চা’-তে অশ্লীল দৃশ্যে শিশুদের ব্যবহারের জন্যই এই মামলা করা হয়েছে। ‘ভারতীয় স্ত্রী শক্তি’-র দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯৪ এবং ৩৪ নম্বর ধারা ছাড়াও পকসো আইন (প্রোটেকশন অব চিলড্রেন ফ্রম সেক্সুয়াল অফেন্সেস অ্যাক্ট) এবং তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের একাধিক ধারায় মামলা করা হয়েছে।
শুরু থেকেই বিতর্কে মহেশ মঞ্জরেকরের ‘নায় ভরন ভাট লোঞ্চা কোন নায় কোঞ্চা’। আপত্তিকর দৃশ্যে মহিলা এবং শিশুদের ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছিল। সেন্সর বোর্ড (সিবিএফসি) থেকে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছবি হিসেবে শংসাপত্র পেলেও বেশ কিছু দৃশ্য বাদ যায় ছবি থেকে। কাঁচি চালানো হয় প্রচার ঝলকের কিছু অংশেও।