রাশভারী বাবা, আর সদ্য কলেজ শেষ করা ছেলে। দেখে মনে হয় বিশাল বয়সের ফারাক। কিন্তু বাস্তবে ঠিক কতটা পার্থক্য টেলিভিশনের জনপ্রিয় এই তারকা পিতা-পুত্রের? দেখে নেওয়া যাক।
ইয়ে হ্যায় মহব্বঁতে সিরিয়ালের রমন ভাল্লা ও আদি। পর্দার বাবা ও ছেলে। বাস্তবে অভিনেতা কর্ণ পটেল ও অভিষেক শর্মার বয়সের ফারাক মাত্র ৭। কর্ণর বয়স ৩৪ আর অভিষেকের ২৭।
বালিকা বঁধূ সিরিয়ালের ভাইরো ধর্মবীর সিংহ আর জাগিয়া। সিরিয়ালের বাবা ও ছেলে। বাস্তবে অনুপ সোনি ও শশাঙ্ক ব্যাসের বয়সের ফারাক ১১। অনুপের বয়স ৪২ আর শশাঙ্ক ৩১।
এক হাসিনা থি সিরিয়ালের বাবা রাজনাথ গোয়েঙ্কা ও শৌর্য গোয়েঙ্কা। বাবা ও ছেলে। বাস্তবে রাজনাথ ওরফে আয়ূব খান ও শৌর্য ওরফে বৎসল শেঠের বয়সের ফারাক ১১ বছর। এক জনের ৪৮, অপর জনের ৩৭।
‘তারক মেহতা কা উল্টা চশমা’ বিখ্যাত এই টিভি সিরিয়ালটির চম্পকলাল ও জেঠালালের বাস্তবের বয়সের ফারাক মাত্র পাঁচ। তবে এ ক্ষেত্রে ছেলের তুলনায় বাবা ছোট। জেঠালাল ওরফে দিলীপ জোশীর বয়স ৪৯ আর বাপুজি চম্পকলাল ওরফে অমিত ভট্টের বয়স ৪৪।
মিহির ভিরানি ও গৌতম ভিরানি, ‘কিঁউ কি সাঁস ভি কভি বহু থি’ সিরিয়ালের বাবা ও ছেলে। বাস্তবে অভিনেতা রণিত রায় ও সুমিত সচদেবের বয়সের ফারাক মাত্র দশ বছরের। রণিত ৫২ আর সুমিত ৪২।
ইশকবাজ সিরিয়ালের তেজ সিংহ ওবেরয় ও শিবয় সিংহ ওবেরয়ের বাস্তবে বয়সের ফারাক মাত্র ১৩। তেজ ওরফে মহেশ ঠাকুরের বয়স ৪৭ আর শিবয় ওরফে নকুল মেহতার বয়স ৩৪।