করিশ্মা এবং রবিনা।
সুশান্তের মৃত্যুর পর বলিউডের ‘মিন গার্ল’দের দিকে সরাসরি আঙুল তুলেছিলেন রবিনা টন্ডন। নাম না নিলেও আন্দাজ করাই যায়, রবিনার নিশানায় ছিলেন করিনা-করিশ্মাদের দল। আবারও বোমা ফাটালেন তিনি। কিছু ‘খারাপ’ লোকের নোংরা রাজনীতির আখড়া বলিউড, এমনটাই মনে করছেন অভিনেত্রী।
বলিউডে রাজনীতি রয়েছে, রয়েছে ভাল-খারাপ দু’ধরনের মানুষই... সে কথা মেনে নিয়েই রবিনার বক্তব্য, “খারাপ লোকেরা এখানে আপনার ব্যর্থতা ছকে দেয়। আমি নিজেও এর শিকার হয়েছি।“ রবিনার নিশানায় কে? করিশ্মা? কেরিয়ারের মধ্যগগনে থা
তাই এত বছর পর নাম না করেই কি নিজের তরতাজা কেরিয়ারের ব্যর্থতার কারণ হিসেবে কপূর সিস্টার্সদের দুষলেন রবিনা? প্রশ্ন নেটাগরিকদের।
এখানেই থামেননি রবিনা। বলিউডের সঙ্গে টেনে এনেছেন ক্লাসরুম পলিটিক্সের তুলনাও। “কারও অবনতি হচ্ছে, কেউ তলিয়ে যাচ্ছে, দেখতেই অনেকে ভালবাসে এখানে, ইচ্ছে করে ছবি থেকেও বাদ দেওয়া হয়। এক নোংরা খেলার নেশায় তারা বুঁদ হতে থাকে ক্রমশ”...মন্তব্য রবিনার।
তবে কর্ণ জোহরকে চটাননি তিনি। বরং কিছুটা তাঁর হয়েই কথা বলেছেন তিনি। কর্ণের প্রযোজনায় সুশান্তের ছবি ‘ড্রাইভ’ বক্সঅফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। সুশান্তের মৃত্যুর পর নেটাগরিকদের একাংশ কর্ণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন, ইচ্ছে করেই ড্রাইভের মতো স্টোরিলাইন বিহীন, নড়বড় একটা স্ক্রিপ্টে সুশান্তকে কাস্ট করেছিলেন কর্ণ। রবিনা তা মানতে চাননি। তাঁর প্রশ্ন, “কোটি কোটি টাকা খরচা করে কোনও প্রযোজক ইচ্ছে করে কেন খারাপ ছবি বানাতে যাবেন বলতে পারেন?”