নিজেদের মধ্যে কেমিস্ট্রিই কি রোজ সন্ধেয় স্ক্রিনে ম্যাজিক এনে দেয়?
‘খড়কুটো’-য় এখন প্রেমের মরসুম। এই প্রেম জোরাল না। গলা ফাটিয়ে প্রেমিক প্রেমিকাকে বলে না ‘ভালবাসি ভালবাসি’। রাগে খুনসুটিতে মাখানো অন্য রকম। রবিবারের কষা মাটনের মতো মৃদু আঁচে সৌরভ ছড়িয়ে দিচ্ছে সব দিকে। এই প্রেম গুনগুন আর সৌজন্যের। একজন বুনো ওল হলে অন্যজন বাঘা তেঁতুল! আপাত দৃষ্টিতে দু’জনেই একে অপরের চক্ষুশূল। এঁদের এক সূত্রে গেঁথে রেখেছে মুখার্জি পরিবার। সৌজন্যের একান্নবর্তী পরিবার।
সে যতই গুনগুন সৌজন্যকে দেখে মুখ ভ্যাঙাক। ওর পরিবারকে মনে ধরেছে বড়লোকের ‘জেদি’ মেয়ের। না হলে কি ওরম একটা নাক উঁচু ‘ক্রেজি’ ছেলেকে বিয়ে করতে রাজি হয়! সৌজন্যের বোন সাজি তো আগেই বন্ধু ছিল। এখন মিষ্টি বৌদিও তাঁর ইয়ার-দোস্ত! তিনমূর্তির নাচ অন্তত সে রকমই বলছে। খোলা চুলে মনের সুখে নাচছে গুনগুন আর সাজি। হঠাৎই এসে জুড়ল মিষ্টি বৌদি। তারপর তিনজনের তেলুগু গান ‘বুট্টা বোমা’- তে সে কি নাচ! মুখে উজ্জ্বল হাসি, চোখে খুনসুটি আর মজার মজার স্টেপ। আর কী চাই!
ভাবছেন রোজই তো ঘড়ির কাঁটা ধরে ‘খড়কুটো’ দেখতে বসে পড়েন। তবে এ সব আবার হল কবে? চিন্তা নেই। আপনি একটি দৃশ্যও মিস করেননি। যা হয়েছে তা সবটাই ‘পর্দে কি পিছে’। তৃণার ইনস্টাগ্রামে চোখ রাখলে দেখা যাবে নাচের এই ভিডিয়ো। রিল লাইফের মতো রিয়েল লাইফেও তাঁরা একই ভাবে প্রাণবন্ত। নিজেদের মধ্যে এই কেমিস্ট্রিই কি রোজ সন্ধেয় স্ক্রিনে ম্যাজিক এনে দেয়? জানেন শুধু তিনকন্যা।
A post shared by Trina Saha (@trinasaha21) on