থানায় পল্লবীর বাবা-মা। ইনসেটে পল্লবী। নিজস্ব চিত্র।
পল্লবীর বাবা-মা সোমবার বিকেলে গড়ফা থানায় আসেন। পল্লবীর লিভ-ইন সঙ্গী সাগ্নিক চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে তাঁরা খুনের অভিযোগ দায়ের কতে পারেন বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ, শুরু থেকেই পল্লবীর পরিবার মনে করছে, এটি আত্মহত্যা নয়। তাঁদের সঙ্গে তাঁদের আইনজীবীও রয়েছেন।
গরফার ফ্ল্যাটে অভিনেত্রী পল্লবী অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় রবিবারই খুনের অভিযোগ করেছিলেন তাঁর বাবা। তিনি বলেছিলেন, ‘‘পল্লবী অত্যন্ত বুঝদার মেয়ে। ও আত্মহত্যা করতেই পারে না।’’ তা ছাড়া মৃত্যুর আগের দিনও পল্লবী বাড়িতে ফোন করে স্বাভাবিক কথাবার্তা বলেছেন বলে জানিয়েছিলেন তাঁর বাবা। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নীলু বলেন, ‘‘ওকে নিশ্চয়ই কেউ খুন করেছে।’’
প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই পল্লবীর মৃত্যুর ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। তবে সোমবার সকাল থেকেই পল্লবীর পরিবারের তরফে একাধিক অভিযোগে পল্লবীর লিভ-ইন সঙ্গী সাগ্নিক চক্রবর্তীকে পরোক্ষে দায়ী করা হয়েছে। সাগ্নিকের বিরুদ্ধে পল্লবীর থেকে টাকা নেওয়া, এমনকি অভিনেত্রীর বন্ধুদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখারও অভিযোগও করেছিলেন পল্লবীর পরিবারের সদস্যরা।