পাহাড়ে নবনীতা ও জিতু।
ধারাবাহিকের অভিনেতা দম্পতি জিতু কমল আর নবনীতা দাস মনের সুখে পাহাড়ে এখন ছুটি কাটাচ্ছেন। কখনও দু’জনে এলোমেলো ছুটছেন খোলা আকাশের নীচে। হাঁটছেন পাহাড়ের পাকদণ্ডি বেয়ে। কখনও কর্ণ জোহরের ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’ ছবির গানের সঙ্গে লিপ সিঙ্কিং করছেন।
অর্থাৎ, পুরোটাই মিলনান্তক। বিরহের নামগন্ধ নেই।
হঠাৎ তাহলে কেন বিচ্ছেদের সুর শোনা গিয়েছিল? জিতু কমল নিজেই একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছিলেন।
কী দেখিয়েছিল ভিডিয়ো ক্লিপিং? টিকটক স্টাইলে তৈরি ভিডিয়োয় জিতুকে প্রশ্ন করা হয়েছে, তাঁর নাকি ডিভোর্স আসন্ন? জিতুকে বলতে শোনা গিয়েছে, যাঁদের হাতে অফুরন্ত সময় তাঁরা এই সব করেন। মন থেকে ভালবাসলে এ সব মাথাতেই আসেই না! হ্যাঁ, একটু আধটু লড়াই-ঝগড়া হতেই পারে।
এর পরেই অভিনেতার বিচ্ছেদ নিয়ে দোলাচলে ভুগতে শুরু করেন নেটাগরিকেরা।
বরাবরই সোশ্যাল মিডিয়ায় জুটির ছবি দেখে অভ্যস্থ সবাই। বিজয়া দশমীর পর আচমকাই কয়েকদিন সোশ্যাল পেজে এক সঙ্গে দেখা যাচ্ছিল না তাঁদের। তার পরেই জিতুর ওই ভিডিয়ো। এবং আনন্দবাজার ডিজিটাল থেকে ফোন করা হলে দেখা যায় ফোন বন্ধ দু’জনেরই।
আরও পড়ুন: মেসেজে আপত্তিকর প্রস্তাব শ্রাবন্তীকে, গ্রেফতার বাংলাদেশি যুবক
আরও পড়ুন: মেঠো কবাডি থেকে সবুজ গল্ফ কোর্সে, নব্য অবতারে ময়দানে নয়া দিলীপ
কালীপুজোর সন্ধেবেলা বদলে যায় ক্যানভাস। অভিনেতা দম্পতি আবার আগের মতো একসঙ্গে প্রদীপ হাতে ইনস্টাগ্রামে। সঙ্গে অনুরাগীদের উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছাবাণী, ‘অন্ধকার সরে প্রত্যেকের জীবনে আসুক আলোর আভাস। এক সাথে থাকুন ও রাখুন।’
তার পরেই নবনীতার সোশ্যাল পেজ থেকে একের পর এক শেয়ার হতে থাকে বেড়ানোর ছবি।