চাঙ্কি এবং অনন্যা।
নেটমাধ্যমে বাবা চাঙ্কি পাণ্ডের সোনালি অতীত খুঁজে পেলেন অনন্যা পাণ্ডে। টুইটারে চাঙ্কির এক অনুরাগীর সঙ্গে আলাপ তাঁর। সেই সঙ্গেই ইনস্টাগ্রামে মজে থাকা অনন্যা জানলেন, পুরনো সময় তারকারা কী ভাবে অনুরাগীদের সঙ্গে নিজের যোগসূত্র বজায় রাখতেন।
একটি চিঠি পোস্ট করেছেন চাঙ্কির সেই অনুরাগী। নিজের সই করা একটি ছবির সঙ্গে চিঠিটি স্বয়ং চাঙ্কি পাঠিয়েছিলেন তাঁকে। টাইপ করা অক্ষরে চিঠিতে লেখা, ‘আমার অভিনয়কে উৎসাহ দিয়ে চিঠি লেখার জন্য ধন্যবাদ। পরবর্তী সময় যখন, জহরিলে, তড়প, ঘর কা চিরাগ, ইনসানিয়ত এবং আরও অনেক ছবি আসতে চলেছে’। বাবার প্রতি সেই অনুরাগীর ভালবাসা দেখে আপ্লুত অনন্যা। টুইটটি শেয়ার করে অনন্যা জানান, চাঙ্কিকেও সেটি দেখাবেন তিনি।
১৯৯০-এর দশকে অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন চাঙ্কি। নায়ক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে সুযশ পাণ্ডে ক্যামেরার সামনে ধীরে ধীরে চাঙ্কি হয়ে উঠেছিলেন। তবে ক্রমশই প্রধান চরিত্রের থেকে পার্শ্বচরিত্রের দিকে ঘুরে যায় তাঁর কেরিয়ারের অভিমুখ। সময়ের সঙ্গে বদলেছেন নিজেকে। কখনও কৌতুকাভিনেতা, আবার কখনও খলনায়ক হয়ে পর্দায় এসে দর্শককে মুগ্ধ করেছেন তিনি। তবে অনুরাগীর এই টুইট হয়তো নিজের অতীত মনে করিয়ে দেবে অভিনেতাকেও।