রূপা গঙ্গোপাধ্যায় এবং অগ্নিমিত্রা পাল।
অবৈধ জমায়েতের অভিযোগে গ্রেফতার হলেন বিজেপির দুই নেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায় এবং অগ্নিমিত্রা পাল। রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসার প্রতিবাদে শুক্রবার বিকেলে মেয়ো রোডে গাঁধী মূর্তির পাদদেশে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন তাঁরা। পুলিশ তাঁদের করোনা বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেফতার করে। লালবাজারের সেন্ট্রাল লক আপে নিয়ে যাওয়া হয় বিজেপি নেত্রীদের। যদিও কিছুক্ষণের মধ্যেই জামিনে মুক্তি পান তাঁরা।
ভোট পরবর্তী হিংসায় মেয়েদের উপর অত্যাচারের অভিযোগে মেয়ো রোডে ধর্নায় বসেছিলেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ রূপা, সদ্য নির্বাচিত বিধায়ক অগ্নিমিত্রা এবং কোয়েম্বাত্তুরের বিধায়ক বনতি শ্রীনিবাসন। অগ্নিমিত্রা বলেন, ‘‘প্রশাসনের কাছে ২০ জনের জমায়েতের অনুমতি নিয়েছিলাম আমরা। তবে শেষপর্যন্ত জমায়েতে ২০ জনও আসেননি। উপস্থিতি হয়েছিলেন মাত্র ৮ জন। তারপরও কোভিড বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে পুলিশ আমাদের গ্রেফতার করে।’’ অগ্নিমিত্রার কথায়, ‘‘আসলে প্রতিবাদ করতে দেবে না বলেই পুলিশ গ্রেফতার করে আমাদের।’’
রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসার জন্য শাসক দল তৃণমূলকে দায়ী করে রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন স্তরে প্রতিবাদ বিক্ষোভ জারি রেখেছে বিজেপি। এমনকি বিধানসভার অধ্যক্ষ নির্বাচনের অনুষ্ঠানেও বিজেপি উপস্থিত থাকবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে শুক্রবার। এরই মধ্যে ভোট পরবর্তী হিংসায় মেয়েদের উপর অত্যাচার চালানো হচ্ছে জানিয়ে মেয়োরোডে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে ধর্নায় বসেন বিজেপির মহিলা নেত্রীরা। বিজেপির মহিলা মোর্চার সভাপতি অগ্নিমিত্রা বলেন, ‘‘রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যেখানে একজন মহিলা, তাঁর রাজ্যে মহিলাদের উপর এমন অত্যাচার হয় কী ভাবে?’’
(এই খবরটি সবেমাত্র দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত খবরটি কিছু ক্ষণের মধ্যেই আসছে। অপেক্ষা করুন।পাতাটি কিছু ক্ষণ পর পর রিফ্রেশ করুন। আপডেটেড খবরটি আপনি দেখতে পাবেন। অতি দ্রুততার সঙ্গে আপনার কাছে খবর পৌঁছে দেওয়ার সময়েও আমরা খবরের সত্যাসত্য সম্পর্কে সচেতন। সেই জন্যই যে কোনও ‘খবর’ পাওয়ার পর, তার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই আমরা তা প্রকাশ করি। ফেক নিউজ বা ভুয়ো খবরের রমরমার সময়ে এটা আরও বেশি জরুরি হয়ে উঠেছে।)