গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ
ব্রিগেড মানে ময়দানে ভিড়। কিন্তু রবিবার বিজেপি-র ব্রিগেড সমাবেশ নিয়ে আলাদা কৌতূহল ছিল। কারণ, আসন্ন বিধানসভা ভোটে বিজেপি টক্কর দিতে নেমেছে শাসক তৃণমূলের সঙ্গে। দ্বিতীয়ত, ব্রিগেডে মূল বক্তা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু বাঘের আগে ফেউয়ের মতো লোক জোটাতে এবং ধরে রাখতেও তো বক্তার প্রয়োজন হয়। সেই তালিকাতেই ছিলেন বিজেপি-র বিভিন্ন নেতানেত্রী। ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চট্টোপাধ্যায়রা। ছিলেন দিলীপ ঘোষ। ছিলেন দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় এবং দেবশ্রী রায়। ছিলেন সুবক্তা বলে পরিচিত শমীক ভট্টাচার্য, সাংসদ অর্জুন সিংহ, বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু। ছিলেন একদা তৃণমূলের অঘোষিত দু’নম্বর মুকুল রায়ও। কে কেমন বক্তৃতা দিলেন ব্রিগেডের সমাবেশে? দশের মধ্যে তাঁদের নম্বর দিল আনন্দবাজার ডিজিটাল। বিচার করার সময় খেয়াল রাখা হয়েছে বক্তাদের শব্দচয়ন, বক্তৃতার ঢং, উপস্থিত বুদ্ধি এবং বড়মাপের সমাবেশে জনতাকে আকৃষ্ট করার ক্ষমতা। ব্রিগেড বক্তৃতার মার্কশিটে অবশ্য কাউকেই দশে দশ দেওয়া যায়নি। বস্তুত, সেই স্তরে বক্তৃতা ওঠেওনি কখনও। সমাবেশে বিশৃঙ্খলাও তাল কেটেছে। তবু ফার্স্ট ডিভিশন পেয়েছেন কেউ কেউ। আবার ৪০ শতাংশ পাস মার্কও তুলতে পারেননি কেউ কেউ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: সঙ্গত কারণেই এই মার্কশিটে মূল বক্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নেই।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ